প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃ সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সলেইমান কবীরের ব্যক্তিগত আক্রশের শিকার ঈশ্বরীপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বেলালী মোস্তফা টুটুল তার বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলভঙ্গনের কোনো অভিযোগ নেই। এ ব্যাপারে শ্যামনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব মাস্টার আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক দল দলের গঠনতন্ত্র মেনেই দায়িত্বশীলদের সবকিছু করা উচিত, কি কারনে ঈশ্বরীপুর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক কে হঠাৎ করে বহিষ্কার করলেন সোলায়মান কবীর সেটা আমিসহ দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ কারো বোধগম্য নয়।গঠনতন্ত্র অনুযায়ী দল থেকে কাউকে বহিষ্কার করতে হলে তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেয়া জরুরী কিন্তু সেটা না করে সংগঠন পরিপন্থী কাজ করেছে সোলাইমান কবীর নিজেই গঠনতন্ত্র ও শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজ করেছে। যে কারণে শ্যামনগর উপজেলা বিএনপির দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দের সাথে আলোচনা করে সোলায়মান কবীর কে কারণ দর্শানো নোটিশ প্রদান করা হয়েছে। কি কারনে বা কার নির্দেশে ঈশ্বরপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কে বহিষ্কার করা হয়। অন্যথায় দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার জন্য, আপনার বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলভঙ্গনের অভিযোগে ব্যবস্থা নেয়া হবে। দলের এক জন সিনিয়র নেতা বলেন, নিজেদের ভেতরে কোন্দল বাদ দিয়ে ঘরোয়া রাজনীতি বাদ দিয়ে দলের সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার আহবান জানাবো। বেলালী মোস্তফা টুটুল কে সাধারণ সম্পাদকের এর পদ থেকে বহিষ্কার করা শুধুমাত্র সলেইমান কবীরের নিজের স্বার্থ হাসিল করার জন্য। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির এই নেতা বলেন, সোলাইমান কবীর দলীয় শৃংখল ভঙ্গ করে নিজেই এখন দেশের বাইরে, দলের বড় কোন কর্মসূচি ঘোষণা হলেই গ্রেফতার এড়াতে দেশের বাইরে চলে যায়,এখনই সময় সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার। এমনটাই দাবি করেন বিএনপির তাগি নেতা কর্মীরা।