![](https://shikkhatotthow.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
পটুয়াখালী প্রতিনিধি।।পটুয়াখালীর দশমিনায় বাদীর থেকে ঘুস নিয়েও মামলা থেকে আসামী ও স্বাক্ষীকে বাদ দেয়ার অভিযোগ উঠেছে মো. ফিরোজ আলম নামে এক এসআইয়ের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আবদুল খালেক হাওলাদার নামে এক ভুক্তভোগী সোমবার দুপুরে দুপুরের পরে দশমিনা ভিআইপি ডাকবাংলোর হলরুমে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। তিনি উপজেলার চরবোরহান ইউনিয়নের মৃত আবদুল মজিদ হাওলাদারের ছেলে। আবদুল খালেক হাওলাদারের অভিযোগ, কৃষি কাজের পাশাপাশি তিনি ৯টি গরু পালন করতেন। চলতি বছরের ৪ জানুয়ারি দিবাগত রাতে তার ৯টির মধ্যে ২টি গরু চুরি হয়। ঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শী উপজেলার চরবোরহান ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের ওয়ারেচ পালোয়ানের ছেলে মো. মিলন পালোয়ানকে প্রধান স্বাক্ষী মেনে একই ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের অহিদুল আকনের ছেলে মো. মামুন আকনকে প্রধান আসামী করে ৩ জনের নামে ১৫ জানুয়ারি মামলার জন্য দশমিনা থানার এসআই মো. ফিরোজ আলম কাছে লিখিত আবেদন জমা দেন। দশমিনা থানার এসআই মো. ফিরোজ আলমের উপস্থিতিতে থানায় বসেই মামলার আবেদন লেখেন আবদুল খালেক হাওলাদার। তার দাবি, মামলার জন্য দশমিনা থানার এসআই মো. ফিরোজ আলম তার থেকে ১০ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণ নেন এবং থানা থেকে পাঠিয়ে দেন। পরে বেশি টাকা পেয়ে এসআই ফিরোজ আলম প্রধান আসামী মো. মামুন আকন ও প্রধান স্বাক্ষী মো. মিলন পালোয়াকে মামলা থেকে বাদ দিয়ে অজ্ঞাত আসামীর নামে মামলা রুজু করেন। অভিযোগের বিষয় দশমিনা থানার এসআই মো. ফিরোজ আলম বলেন, অভিযোগ সব মিথ্যা ও বানোয়াট। আমি মামালা সংক্রান্ত কাজে ঢাকায় এসছি। ওসির স্যারের সাথে কথা বলেন।