1. [email protected] : adminbackup :
  2. [email protected] : Gk Russel : Gk Russel
  3. [email protected] : stnews :
গলাচিপায় শহিদ রাব্বির দ্বিতীয়বার দাফন সম্পন্ন - শিক্ষা তথ্য
বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:৪৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কলামিস্ট মোমিন মেহেদীর উপর হামলার বিচার ও নিন্দা বিভিন্ন মহলের রাউজানে বায়তুল উলুম সিনিয়র মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির অভিষেক ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত পটিয়ায় তাজেদার মদিনা বার্ষিক পরীক্ষার পুরস্কার বিতরণ ও দস্তারবন্দী মাহফিল সম্পন্ন ঠাকুরগাঁওয়ে জিংক ধানের সম্প্রসারণে অগ্রণী কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও বীজ বিতরণ রায়পুরের আস্থার নাম: ডা. রিয়াজ হোসেন রূপগঞ্জে টেক্সটাইল মিলে সন্ত্রাসী হামলা / গেটে তালা নবীগঞ্জে খাজা বাবার স্মরণে ওরশ পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া ২ যুগের মাদক ব্যবসা অপ্রতিরোধ্য চালিয়ে যাচ্ছে গুণধর পুত্ররা অতিশয় শীতার্ত সাংবাদিকদের জন্য শীতবস্ত্র বিতরণের উদ্যোগ কাশীপুরে খাজা বাবার স্মরণে ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত

গলাচিপায় শহিদ রাব্বির দ্বিতীয়বার দাফন সম্পন্ন

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৭৬৯ Time View
সাজ্জাদ আহমেদ মাসুদ, গলাচিপা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ- ‘রাব্বির ইচ্ছা ছিলো সনামধন্য হাফেজ হওয়া। সেই আশা আর পূরণ হয় নাই। আমার বাবার সব স্বপ্ন ফ্যাসিস্ট হাসিনার পুলিশের গুলিতে মুহূর্তেই শ্যাষ কইরা দিছে।’ কথাগুলো বলছিলেন ১৯ জুুলাই মিরপুরে পুলিশের গুলিতে নিহত শহিদ হাফেজ রাব্বির (১৪) বাবা জুয়েল মাতব্বর। সোমবার সকালে গলাচিপা উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের বাঁশবাড়িয়া গ্রামের বাড়ি পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। এর আগে ২০ জুলাই ঢাকা মিরপুর সরকারি শিশু কবরস্থানে দাফন করা হয়েছিল। পরে আদালতে আইনী প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দ্বিতীয়বার গ্রামের বাড়িতে জানাজা শেষে দাফন করা হয়। এ জানাজায় কয়েক শ মানুষ অংশ নেয়।রাবিবর বাবা জুয়েল মাতব্বর জানান, ১৯ জুলাই শক্রবার বিকেলে মিরপুর ১৩ এর ৯ নম্বর রোড এলাকায় ফ্যাসিস্ট হাসিনার পদত্যাগের বিরুদ্ধে যে আন্দোলন চলছিল সেই মিছিলে রাব্বি যায়। ওই মিছিল ঠেকাতে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে ফ্যাসিস্ট হাসিনার পুলিশ বাহিনী মিছিলের ওপর এলোপাথারি গুলি চালায়। এতে আমার কলিজার টুকরা হাফেজ রাব্বির পেটে গুলি লাগে। ঘটনাস্থলেই রাব্বি মারা যায়। এর পর তরিঘরি করে রাব্বিকে মিরপুর সরকারি শিশু গোরস্থানে দাফন করা হয়। তখন আমি যে বাড়িতে থাকতাম সে বাড়ির মালিক ছিলো ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসর। তাই ভয়ে আমরা কোন কথা বলিনি। তিনি আরো বলেন, এছাড়া সরকারি কবরস্থানে কয়েকদিন পর আর কবরের চিহ্ন পাওয়া যাবে না। তাই আদালতের নির্দেশে আমার গ্রামের বাড়ির পারিবারিক গোরস্থানে দ্বিতীয়বার রাব্বির দাফন সম্পন্ন করা হয়। এ প্রসঙ্গে গলাচিপা থানার অফিসার ইনচার্জ আশাদুর রহমান বলেন,  রাব্বির লাশ ঢাকার মিরপুর থেকে উত্তোলণ করার পরই আমাদের থানায় অবহিত করে। এর পর লাশ দাফন সম্পন্ন করা পর্যন্ত আমরা পর্যবেক্ষণে ছিলাম। এ বিষয়ে গলাচিপা উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. নাসিম রেজা বলেন, অফিসিয়ালভাবে অবহিত না থাকলেও আমরা বিষয়টি অবহিত ছিলাম।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সাইবার প্লানেট বিডি