1. [email protected] : adminbackup :
  2. [email protected] : Gk Russel : Gk Russel
  3. [email protected] : stnews :
পটিয়ায় কেমিস্ট এন্ড ডাগিষ্ট সমিতির সেমিনারে বক্তারা নকল ভেজাল ওষুধ প্রতিরোধ করার আহবান - শিক্ষা তথ্য
বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
খাগড়াছড়ির সিন্দুকছড়িতে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইউপিডিএফের প্ররোচনায় উত্তেজনা সৃষ্টি মরহুম বিদ্যুৎ চাচার ৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া অনুষ্ঠিত ঐক্যফ্রন্টের বিশ্ব এক নতুন মঞ্চ-অভিবাসীদের পাশে দাঁড়াতে হবে কলাপাড়ায় বাতিঘর সংগঠনের দেড় হাজার তালের বীজ রোপণ সৈকতে নারী পর্যটকদের গোসলের ভিডিও ধারন, কন্টেন্ট ক্রিয়টরের ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড যানজট নিরসনের কর্মীদের ওপর অটোরিকশা চালকদের হামলা রূপগঞ্জে চাঁদাবাজি ও প্রবাসীদের মারধরের অভিযোগে ১২ হিজড়া গ্রেফতার বাউফলে ৫২তম গ্রীষ্মকালীল জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জে এসডিআই শাখার শুভ উদ্বোধন সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ সংস্কার না হওয়ায় ১২ গ্রামের ফসলহানির শঙ্কা

পটিয়ায় কেমিস্ট এন্ড ডাগিষ্ট সমিতির সেমিনারে বক্তারা নকল ভেজাল ওষুধ প্রতিরোধ করার আহবান

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১০৭ Time View

পটিয়া (চট্টগ্রাম)থেকে সেলিম চৌধুরী:- চট্টগ্রামের পটিয়ায় কেমিস্ট এন্ড ডাগিষ্ট সমিতির উদ্যােগে নকল, ভেজাল ওষুধ ও এন্টিবায়োটিক এর অপব্যাবহার রোদে এক সেমিনার ৩০ এপ্রিল বুধবার দুপুরে নাহার পার্ক অডিটোরিয়ামে সমিতির সভাপতি জয়দেব বড়ুয়ার সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক দিদারুল আলমের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয়। এমআরপি বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক মুহাম্মদ আনিস উদ্দিন এর উপস্থাপনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পটিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারহানুর রহমান, বিশেষ অতিথি ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভুমি) এক্সিকিউটিভ ম্যাজিষ্ট্রেট প্লাবন কুমার বিশ্বাস, প্রধান আলোচক ছিলেন চট্টগ্রাম ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ বাদল শিকদার, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ওয়াহিদ হাসান, শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার জয় দক্ত বড়ুয়া, পটিয়া থানার ওসি তদন্ত আতাউর রহমান, নাহার পার্ক এন্ড রিসোর্ট চেয়ারম্যান ইন্জিনিয়ার জসিম উদ্দিন জনি, সংগঠনের উপদেষ্টা আবদুর রাজ্জাক, খোরশেদ আলম, শেখ আহমদ, অলক দাশ, মোহাম্মদ ফোরকান প্রমুখ।

সভায় বক্তারা বলেন,ওষুধ নীতি এমআরপি বাস্তবায়ন করতে আহবান জানিয়ে বলেন, সাধারণ মানুষের পক্ষে ভেজাল, নকল বা নিম্নমানের ওষুধ চেনা খুবই দুরূহ,ওষুধের দোকানে কর্মরত কর্মচারীরা যেটি সহজেই শনাক্ত করতে পারেন সেটি বিক্রি করেন। ফার্মেসী মালিক ও ওষুধ প্রশাসনকে আরোও জোরালো ভুমিকা রাখতে হবে। সে কারণে সকলের উচিত যথাসম্ভব ফার্মেসি’ থেকে ওষুধ ক্রয় করা। কারণ এই দুই ধরনের প্রতিষ্ঠান প্রশাসনের বিশেষ তদারকির অন্তর্ভুক্ত। সাধারণ জনগণের পক্ষে কোনো ক্রমেই ভেজাল ও নকল ওষুধ শনাক্ত ও প্রতিরোধ করা সম্ভবপর নয়। এটি করতে হবে সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সাইবার প্লানেট বিডি