সেলিম চৌধুরী পটিয়া প্রতিনিধি:-
পুরো বাঙ্গালী যবে রক্তে স্নাতো মলিনে বাংলার,
ত্রিশলক্ষ, শহীদ ষ্মরণে পূর্ণ একান্ন স্বাধীনতার।
বেঁচেথাকা সাথীরা,দ্ধারে দ্ধারে ঘুরে খায় ধীক্কার,
নকল সনদি কৌটাবাজিরা,চলে কত চমৎকার।
বাড়ছে মিথ্যার কদর, আকাশ ছোঁয়া কারবার,
কমছে মুক্তিরা,মরতে মরতে, হিসাব আছে কার।
যখন ক্ষমতায় থাকার ইচ্ছাতে যে সরকার,
ভোটের জন্য মুক্তিযোদ্ধা তৈরী তাদের দরকার।
চুক্তির মাধ্যমে মুক্তি তৈরীর কারখানা বিস্তার
প্রতি থানা সাজায় দপ্তরে, আসে অর্থঘ্রাণেরদ্ধার।
শহীদেরা কাঁদে ,যাচাই বাছাই করবে ভূয়ারা,
ক্ষমতার দ্ধন্ধে, অর্থেঘ্রাণে নিঃশেষ হবে মুক্তিরা।
রাজাকারের বিচার,মুজিব কোটের চৌকষটা,
জানিনা আর কতদিন ধরে রাখবে, বিজয়টা।
কদর্য্য আগাছায় বেষ্টিত,দেখি জনক কন্যাকে,
দিনরাত নির্ঘুমে কাটাচ্ছে, জীবনের মায়া তুচ্ছে।
স্বাধীনতার মুখোশে, বেদীতে দখল চামচার,
রুখতে অপশক্তি,উঠবে জেগে জনক আবার।
উন্নয়নের বিজয়ে বাংলায় বহিছে জোয়ার,
অবাক বিশ্ব,দেখে দূরদর্শিতা, শেখ হাছিনার।
হয় মুক্তি, নাহয় মৃত্য দৃপ্ত শপথে শক্তি পিতার,
লাল সবুজ,পতাকা,জয় বাংলা ধ্বনীতে বাঁচার।
মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের দাবীতে,শহীদ পরিবার,
ঘৃণার প্রলেপ মেখে, দুঃখ সম্ভ্মেই পরপার
মুক্তিযোদ্ধা, বিরঙ্গনা,লজ্জায় দে লুকানো ধিক্কার,
ভুল ইতিহাসে ঢুকায়ে কুকীর্তি, মুক্তিরা ছারখার।
এলোমেলো মুক্তিরা আজ,উদ্ভাস্তু, পায়না খাবার,
ভাষণ শোষনে পোক্তরা নিল, বিজয়ের চেয়ার।
উম্মুক্ত জৌলুসের অগ্রভাগে, গাদাগাদিতে পার,
বেজন্মা ঔরসে বেড়ে উঠা, ওরা নব্য রাজাকার।
জনক কন্যা, প্রধান মন্ত্রী, উন্নয়নের হাতিয়ার,
নেত্রবাহি বাহি ধারা স্তব্ধে শুনি পৎপৎ পতাকার।
কদর্য কন্ঠকাকীর্ণ রক্তশোষক বেষ্টিত বাংলার,
পরিস্কারে অক্লান্তশ্রম, নির্ঘুম জনক কন্যার।
লেখক গবেষক চিকিৎসক
বীর মুক্তি যোদ্ধা এম এ খালেক খান