মাটি মামুন রংপুর। অভিযোগ সূত্রে জানা যায় নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর থানা ধিন ঢেলাপীর নামক এলাকার আব্দুস সামাদ এর পুত্র লিমন মিয়া (২১) তার বড় বোন ইসমোতারাকে নিয়ে ডাক্তার দেখানোর জন্য রংপুরে আসেন, ডাক্তার পরীক্ষা নিরিক্ষা করে শরীরে রক্ত কম থাকায় ওপজিটিভ রক্ত দিতে বলেন,ফলে ঘটনার দিন ৩০/১১/২৩ তারিখ দিবাগত রাত ৮ টার দিকে ফাস্ট লাইফ কেয়ার গ্রুপিং সেন্টার, ধাপ ৮ তলা মসজিদ সংলগ্ন ওপজিটিভ রক্ত চাইলে পপি বেগম (৩৫) নামে অত্রপ্রতিষ্ঠানের পরিচালক ১ ব্যাগ ও পজিটিভ রক্ত বিক্রি করেন লিমনের কাছে ১৮০০ টাকায়। রQক্ত নেয়ার সময় পপির আচার-আচরণ সন্দেহ জনক হলে সেই রক্ত ব্যাগ টি লিমন অন্য একটি ল্যাবে পরীক্ষা করতে দেন সেখানে পরিক্ষা করে দেখা যায় যে,ব্যাগে থাকা রক্ত বিপজিটিভ। যা রোগীর শরীরে পুষ করলে সংগে সংগে মারা যেত। এমতাবস্থায় লিমন রক্তের ব্যাগ টি উক্ত ফাস্ট লাইফ কেয়ার গ্রুপিং সেন্টারে ফেরত দেওয়ার জন্য গেলে পপি রক্ত ফেরত না নিয়ে তার সাথে খারাপ আচরন করে। এবিষয় লিমন মিয়া রংপুর মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি থানায় একটি অভিনয় দায়ের করেন। অভিযোগ এর তদন্তের দায়িত্ব আসে ধাপ ফাঁড়ির দায়িত্বপ্রাপ্ত এ এস আই মামুনের কাছে। অভিযোগ এর ভিত্তিতে অত্রপ্রতিষ্ঠানে সরেজমিনে গিয়ে চোখে পড়ে তারা মাদকাসক্ত ব্যক্তি দের থেকে তিন শত টাকা দরে রক্ত কিনে সেই রক্ত বাজারে রোগীদের কাছে বিক্রি করছেন ১৮০০ টাকা থেকে ৩ হাজার টাকা প্রযন্ত। খোজ নিয়ে জানা যায় উক্ত ল্যাবের কোন সঠিক কাগজপত্র ও নাই একটি রুম ভাড়া করে স্থানীয় প্রশাসন গুটিকয়েক অনলাইন সাংবাদিক ও কিছু গুন্ডাদের ভাড়া করে দিব্বি ব্যবসা নামে প্রতারনা চালিয়ে আসছেন এই পপি। পপি বেগম একজন অশিক্ষিত মহিলা সে নিজে কিছু না জানার পরও রক্ত বিক্রির নাম করে রোগীদের সাথে প্রতারনা করে আসছে। এবিষয়ে অত্র অভিযোগ এর তদন্ত অফিসার মামুন এর সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি বলেন তদন্ত চলছে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হবে।