নিজস্ব প্রতিবেদক: কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার পালংখালীর ইউনিয়নের হাকিম পাড়া ১৪ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে থেকে( ৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬ টার দিকে এ /২ ব্লকের ছব্বির আহাম্মদের ছেলে মনসুর আলী প্রকাশ (ভুলুকে) মুরগির দোকানের আমদানি তুলে আসার সময় পথ থেকে ধরে নিয়ে ইয়াবা সহ মামলা দিয়েছে বলে অভিযোগ তুলেন তার পরিবার,ভুক্তভোগীর পরিবার বলেন প্রতিদিনের মত( ভুলু) মুরগির টাকা তুলতে জান রোহিঙ্গা ক্যাম্পে, আমদানি তুলে আসার সময় কয়েকজন এপিবিএন এর পুলিশ সদস্য তাকে ধরে নিয়ে শফিউল্লাহ কাটা পুলিশ ক্যাম্পে নিয়ে জান, কি কারণে পুলিশ ক্যাম্প নেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে, এক এপিবিএন পুলিশ সদস্য বলেন তার কাছ থেকে মাদক পাওয়া গিয়েছে। তবে কোনো মাদক পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ করেন (ভুলুর) পরিবার, ভুক্তভোগীর বড় ভাই আরিফ,বলেন আমার ভাইয়ের থেকে যদি মাদক পায়, তাহলে এপিবিএন পুলিশ সদস্যরা আমার ভাইয়ের থেকে যে মুরগির আমদানির টাকা গুলো তুলেছিল সেগুলো আমাদের ডেকে কেন দিয়ে দিল, তিনি আরও বলেন এটা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে আমার ভাই ভুলুকে পুলিশ দিয়ে চালান করে দিয়েছে বলে অভিযোগ তুলেন আরিফ। জানা যায়, পালংখালী ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের হাকিম পাড়া এলাকার বাসিন্দা বক্তার মিয়ার ছেলে শফিকুল ইসলামের মুরগির দোকানে প্রায় আড়াই বছর ধরে চাকরি করছে (ভুলু)। (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে মুরগীর আমদানির টাকা তুলে নিয়ে আসার সময় তাকে ৮ এপিবিএনের আওতাধীন হাকিম পাড়া পুলিশ ক্যাম্প থেকে ডেকে নিয়ে ইয়াবা সহ উখিয়া থানায় নিয়ে যাওয়া হয় বলে জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঘটনাস্থলে থাকা রোহিঙ্গা দোকানদারেরা। এই বিষয়ে মামলার বাদী ৮ এপিবিএন পুলিশের এস আই সবুজের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন ঐ গুলো উর্ধতন কর্মকর্তারা জানে আমি বেশি কিছু জানি না। পুরো ঘটনাটার বিষয়ে ৮ এপিবিএনের শফিউল্লাহকাটা পুলিশ ক্যাম্পের সহকারী পুলিশ সুপার জোবাইরুল হকের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আপনারা থানায় যোগাযোগ করেন।