![](https://shikkhatotthow.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
শেখ মোঃ সাইফুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টারঃ৩০/০২/১১ ইং তারিখে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বজরা হাতিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ প্রাপ্ত সোহরাব আলীর নিয়োগ অবৈধ ও সহকারী শিক্ষক থেকে ক্ষমতা বলে প্রধানের চেয়ার দখলসহ নানান অনিয়ম দূর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন বিদ্যালয় ক্যাচম্যান্ট এলাকার জনতা। সরকারের বিভিন্ন শিক্ষা ডিপার্টমেন্টে অভিযোগ দায়ের করতে থাকেন জমিদাতা, সাবেক শিক্ষক ও স্থানীয় জনতা। বিভিন্ন ভাবে তদবির করে অভিযোগ ঢাকার চেষ্টা করেন সোহরাব আলী। পরে স্থানীয় বিদ্যালয়ের সামনে গাইবান্ধা টু সুন্দরগঞ্জ সড়কে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত করেন জনতা।অনিয়ম ও দূর্নীতিবাজ হটাও স্লোগানে একতাবদ্ধ জনতা বিদ্যালয় বাঁচাতে আন্দোলন তুরুঙ্গে তোলেন। পরে জনতার অভিযোগ আমলে নিয়ে বজরা হাতিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে তদন্তের নির্দেশ দেন রংপুর জোনাল অফিস। পরে উদ্ধর্তন কর্মকর্তার নির্দেশের আলোকে তদন্তে আসেন সাবেক গাইবান্ধা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা। তদন্ত চলাকালে অভিযোগ কারীরা যথাযথ কাগজপত্র ডিওকে জমা দিলেও সোহরাব আলী দিতে পারেনি। পরে সময় নিয়ে সোহরাব আলী ডিওকে কাগজপত্র জমা দেন। জমাকৃত সোহরাব আলীর নিয়োগে দেখা গেছে, তিনি নিয়োগ প্রাপ্ত হযেছেন গত ৩০ ফেব্রুয়ারী ২ মাস ২০১১ সাল। যাহা পৃথিবীর ইতিহাসে এই প্রথম পাওয়া গেল ৩০ ফেব্রুয়ারীর নাম। তদন্ত প্রতিবেদন সোহরাব আলীর বিপক্ষে যাওয়ায়, পরে পূর্ণরায় নতুন করে তদন্তের জন্য আবেদন করেন সোহরাব। কিছু দিন পর গত ১৩/০২/২০২৪ ইং তারিখে নতুন করে তদন্ত করেন ডিও। তদন্ত চলাকালে যথাযথ কাগজপত্র দাখিল করতে পারেনি সোহরাব আলী। আবারও পরে কাগজপত্র জমা দিতে চেয়েছেন সোহরাব আলী। স্থানীয়রা জানান, তারা প্রতিষ্ঠান রক্ষার্থে এ আন্দোলন শুরু করেছেন, একক অবৈধ আদিপত্ত মানিনা মানব না। গত তদন্ত রিপোর্ট আমাদের পক্ষে এসেছে, নতুন তদন্ত রিপোর্ট আমাদের বিপক্ষে যাওয়ার সুযোগ নেই। স্থানীয় জনতা এখন তদন্ত রিপোর্টের অপেক্ষায়।