পটিয়া সংবাদ দাতা:- চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি নতুবা সাধারণ সম্পাদক পদ প্রত্যাশী। মোহাম্মদ আবুল আলম ফকির দীর্ঘদিন বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত। সে আগে কচুয়াই ইউনিয়ন বিএনপির ধর্ম বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। মোহাম্মদ আবদুল আলম ফকির গাউসিয়া ইরফান মনজিল ও বরকত আলী জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছাড়াও লেওয়া-ই-আহমদিয়া সুন্নিয়া মাদরাসা পরিচালনা কমিটি, আঞ্জুমানে মোত্তাবেয়ীনে গাউছে মাইজভাণ্ডারী-কথা-কচুয়াই শাখার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছেন। সে প্রোপ্রাইটর, শাহান শাহ্ হক ভাণ্ডারী ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কসপ প্রোপ্রাইটর হিসেবে ব্যাবসা পরিচালনা করছেন।
মোহাম্মদ আবদুল আলম ফকির জানান, আমি বর্তমানে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক ও সাবেক উপজেলার চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইদ্রিছ মিয়ার নেতৃত্বে বিএনপিকে শক্তি শালী করতে নিরলসভাবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। ছোট বেলা থেকে আমি শহীদ জিয়াউর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত। বিএনপির রাজনীতি করতে গিয়ে অনেক হামলা-মামলার শিকার হয়েছি এমনকি ২০১৬ সালে ইউপি নির্বাচনে মেম্বার প্রার্থী হয়ে বিজয়ী হলেও আমার সুনিশ্চিত বিজয় কেড়ে নেয় আওয়ামী সন্রাসী বাহিনী। এমনকি আমাকে মারধর করে শারীরিক লাঞ্চিত করে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে।
২০২১ সালে নির্বাচন করতে দেয়নি পতিত স্বরেচারে লোকজন। আলম ফকির আরোও জানান, শুধু বিএনপি করার কারণে আমার মাদ্রাসার গেইট ভাংচুর সহ বাড়ি ঘরে হামলা- মামলা করে নির্বাচন থেকে দুরে সরিয়ে রাখে। তিনি জানান, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আলহাজ্ব ইদ্রিছ মিয়ার নেতৃত্বে দলকে শক্তি শালী করে আগামী ইউপি নির্বাচন সহ দলের গুরুত্বপূর্ণ পদ প্রত্যাশী। আলম ফকির জানান, আমি কচুয়াই ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি /সম্পাদক দায়িত্ব দেওয়া হলে কঠোর পরিশ্রম করে দলকে সুসংগঠিত করে কচুয়াই ইউনিয়নে বিএনপিকে তারেক জিয়া ও ইদ্রিছ মিয়ার ঘাঁটি হিসেবে বিএনপির দুর্গ গড়ে তুলবো। এ ব্যাপারে দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আলহাজ্ব ইদ্রিছ মিয়া সহ সিনিয়র বিএনপির নেতৃবৃন্দর সুদৃষ্টি কামনা করেন।