1. shikkhatotthownews@gmail.com : Gk Russel : Gk Russel
  2. skjubayer.barguna@gmail.com : stnews :
আমরা কখনও বলিনি ‘আগে নির্বাচন, পরে সংস্কার’: মির্জা ফখরুল - শিক্ষা তথ্য
মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
রায়পুরে বিএনপির এক কর্মী নিহত রূপায়ণ টাউন মসজিদে হামলার ঘটনায় ১৭ দিনেও গ্রেফতার নেই, এসপি’র নির্দেশকেও পাত্তা দিচ্ছেনা ওসি নওয়াবেঁকী সরকারি জায়গা দখলের মহোৎসব চলছে – যেন দেখার কেউ নেই মায়ের কবরে শায়িত হলো ষুবলীগ নেতা আহাম্মদ আলী রেজা রিপন রূপগঞ্জের সহিতুন্নেছা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা বন্দরে মাদক ব্যবসায়ী রনি হত্যায় নিরীহদের মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ, থানা ঘেরাও কলাপাড়ায় এসএসসি পরীক্ষায় দ্বায়িত্ব গ্রহণকারী শিক্ষকদের কর্মশালা জুলাই আন্দোলনে নিহতের বাড়িতে তারেক রহমানের প্রতিনিধি খুকনীতে ইসরাইলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল  গাজায় চলমান বর্বরতা ও শিশু হত্যার প্রতিবাদে বাউফলে বিক্ষোভ মিছিল

আমরা কখনও বলিনি ‘আগে নির্বাচন, পরে সংস্কার’: মির্জা ফখরুল

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ২ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩০ Time View

আসিফ জামান, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি: বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘‘আমরা কখনও বলিনি, ‘আগে নির্বাচন, পরে সংস্কার’’। এই ধারণাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভ্রান্ত এবং জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, বিএনপি নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও অবাধ করার জন্য নির্বাচন ব্যবস্থা, আইনশৃঙ্খলা ও বিচার ব্যবস্থা সংস্কারের কথা বলছে। দলটি কোনো অবস্থাতেই নির্বাচনের আগে সংস্কার বাদ দেওয়ার পক্ষপাতী নয়। বুধবার (২ এপ্রিল) সকালে ঠাকুরগাঁওয়ের কালিবাড়িতে তার নিজ বাড়িতে স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব মন্তব্য করেন তিনি। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, বিএনপি নির্বাচনের আগে কোনো ধরনের সংস্কার ছাড়াই ভোট গ্রহণের পক্ষে নয়। তিনি বলেন, ‘আমরা সবসময় বলেছি, নূন্যতম সংস্কার করতে হবে, তবেই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব।

এই সংস্কারের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং বিচার ব্যবস্থার সংস্কারের কথা উল্লেখ রয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্য কখনওই ছিল না ‘আগে নির্বাচন, পরে সংস্কার’। বরং আমরা বিশ্বাস করি, নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হতে হলে, এসব মৌলিক সংস্কার অত্যন্ত জরুরি।’ ফখরুল বলেন, দেশে বর্তমানে রাজনৈতিক সংকট ও অস্থিতিশীলতা চলছে না, বরং গণতন্ত্রের প্রকৃত সৌন্দর্য হল-বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ এবং ভিন্ন ভিন্ন মতের শ্রদ্ধা। তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্রের মূল চরিত্র হলো ভিন্ন মতাবলম্বী দলের সহাবস্থান। জনগণ যাদেরকে ভোট দেবে, তারাই পার্লামেন্ট গঠন করবে এবং সেই পার্লামেন্টে মুক্ত আলোচনা ও মতবিনিময়ের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন হবে।

তিনি আরও যোগ করেন, ‘গণতন্ত্রই হলো শ্রেষ্ঠ ব্যবস্থা সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য। যদি গণতন্ত্র না থাকে, তাহলে দেশের পরিস্থিতি যেমন আওয়ামী লীগের বর্তমান অবস্থায় দেখা যাচ্ছে, তেমনটি হতে পারে।’ এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ওবায়দুল্লাহ মাসুদ, অর্থ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম, সেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মাসুদুল ইসলাম মুন্না, সদস্য সচিব কামরুজ্জামান কামু, যুবদলের সদস্য সচিব জাহিদ হাসান, ছাত্রদলের সভাপতি মোহাম্মদ কায়েসসহ বিএনপি এবং এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সাইবার প্লানেট বিডি