নিজস্ব প্রতিবেদক: অদ্য(২৬ এপ্রিল শুক্রবার) অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল “প্রিন্ট পত্রিকা ও উখিয়া বিভিন্ন অনলাইনে প্রকাশিত “উখিয়া সীমান্তের এপার -ওপার নিয়ন্ত্রণ তারা চার ভাই ইয়াবা ব্যবসা” শিরোনামের সংবাদ গুলো আমাদের দৃষ্টিগোছর হয়েছে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত, একটি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দীর্ঘদিন ধরে আমাদেরকে হয়রানি ও সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করতে এমন ষড়যন্ত্রমূলক অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, যা দেখে আমরা রীতিমত হতবাক ও মর্মাহত।
আমরা কোনদিন ইয়াবা ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলাম না এবং বর্তমানেও মাদকসহ অপরাধ ও অনৈতিক কাজে লিপ্ত নই।
আমরা প্রতিনিয়ত এলাকায় মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে আসছি। আমরা চার ভাই চিংড়ি ঘেরের বৈধভাবে সামাজিক ও পারিবারিক জীবন যাপন করে আসছি যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তদন্ত করলে স্পষ্ট বেরিয়ে আসবে।
ঐ ষড়যন্ত্রকারীরা মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে আমাদের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের কাছে ভূল তথ্য দিয়ে আমাদেরকে মানহানি করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
অতএব প্রশাসনের প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখে বলতে চাই উক্ত সংবাদে মাদক ও চোরাচালান সিন্ডিকেট রয়েছে বলে উল্লেখ করছেন বর্তমান সীমান্ত জুড়ে আতংক নাফ নদীতে মাছ ধরতে ও যাওয়া যায় না।
এ বিষয়ে আমাকে ও পরিবারকে নিয়ে যে আপত্তিকর সংবাদ পরিবেশন করেছে যা শাক দিয়ে মাছ শিকারের পায়তারা মাত্র। এমনকি যে আমাদের পরিবারে ষড়যন্ত্র মামলা রয়েছে মামলায় আমাকে আসামি করা হয়েছে উক্ত বিষয়ে আমি অবগত নয় এতে আমাকে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ফাঁসানো হয়েছে। সংবাদে নারী নির্যাতনের যে মামলা উল্লেখ করা হয়েছে তাও সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্র মূলক।
এমনকি উক্ত সংবাদে আমার ও আমার কলেজ পড়ুয়া ভাইয়ের নাম ব্যবহার করে আমাদের উজ্জল ভবিষ্যৎ নষ্ট ও মানহানি করার অপচেষ্টা করা হয়েছে যা সাইবার নিরাপত্তা আইনের বহির্ভূত, হয়ত প্রতিবেদকের জানা নেই। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
উক্ত সংবাদে সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও এলাকার সকলকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি। সাংবাদিকরা হচ্ছে জাতির বিবেক। তাই প্রকৃত তথ্য যাচাই বাছাই না করে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী
আবুল খায়ের, আবু তাহের,সাদ্দাম হোসেন, আবু বক্কর,পিতা মৃত কলিম উল্লাহ।
সাং পালংখালী ৯ নং ওয়ার্ড আঞ্জুমান পাড়া