নিহতের মামাত ভাই সায়মন বলেন, পুরো পরিবারের দায়িত্ব ছিল জুয়েল ভাইর মাথায়। নিজে জীবনে যে কষ্ট করেছে তা আমি কাছ থেকে দেখছি। আজ ভাই চলে গেল। এখন তার দুটি সন্তান ও তার বৃদ্ধ বাবা মাকে কে দেখবে। তাদের আর্থিক সংকট অনেক। জুয়েলের এমন মৃত্যুতে পুরো এলাকায় নেমে আসছে শোকের ছায়া। বৃদ্ধ বাবা মাকে কি বলে শাত্বনা দিব ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। জুয়েলের বন্ধুরাও শোকে ভাষাহীন। ইউপি সদস্য কাওসার মুসুল্লি বলেন, জুয়েল অনেক ভালো ছেলে। সবার সাথে ভালো ব্যবহার করত। আমরা চেষ্টা করব সাধ্যমত ওর পরিবারের পাশে দাড়াতে। মিঠাগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান মেজবাহ উদ্দিন খান দুলাল বলেন, পরিবারটি অসহায়। একমাত্র উপার্জনক্ষম ছেলে ছিল জুয়েল। এখন পরিবারটি আরো অসহায় হয়ে পড়ল। পরিবারের খোঁজ খবর নিয়েছি। আমরা তাদের পরিবারের পাশে থাকব সুখে দুখে।