1. [email protected] : adminbackup :
  2. [email protected] : Gk Russel : Gk Russel
  3. [email protected] : stnews :
কলাপাড়ায় মামলায় স্বাক্ষী হওয়ায় পা ভেঙ্গে দিলেন বিবাদীরা - শিক্ষা তথ্য
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ১১:৫৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে সাতক্ষীরার মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার মানবিক সেবায় মানব কল্যাণ পরিষদের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে ভালো থাকার উৎসব অনুষ্ঠিত বুবলি যুব কল্যাণ সংস্থার উদ্যোগে বিউটিফিকেশন এবং ফুড প্রসেসিং কোর্স উদ্বোধন পিনাকী ক্যু’র নাটক করে দেশদ্রোহী প্রমাণ দিয়েছে : মোমিন মেহেদী দোয়ারাবাজারে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের লাগাতার কর্মবিরতি বাউফলে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে মহড়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ভোট ফর ধানের শীষ, ভোট ফর ওয়াদুদ ভুইয়া’ স্লোগানে গুইমারায় বিএনপির নির্বাচনী প্রচারনা শুরু রূপগঞ্জে শবনম ভেজিটেবল অয়েল মিলে অগ্নিকাণ্ড রূপগঞ্জে আন্তর্জাতিক দূ্র্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে র‍্যালী ও আলোচনা সভা কক্সবাজার র‍্যাব-১৫ ও ৬৪ বিজিবি যৌথ অভিযানে শীর্ষ মাদক কারবারি তাজ উদ্দিন আটক

কলাপাড়ায় মামলায় স্বাক্ষী হওয়ায় পা ভেঙ্গে দিলেন বিবাদীরা

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১৪৫ Time View

কলাপাড়া(পটুয়াখালী) প্রতিনিধি:পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের এবং মামলার সাক্ষী হওয়ায় জালাল মিয়া (৫০) নামের এক মৎস্য ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে বাম পা ভেঙ্গে দিয়েছে তার বোন জামাইয়ের প্রতিপক্ষরা। এসময় দেশীয় অস্র দিয়ে কুপিয়ে তার ডান হাত সহ শরীরের বিভিন্ন স্থান কুপিয়ে জখম করা হয়। স্থানীয়রা তাৎক্ষনিক তাকে উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। রবিবার রাত নয়টায় উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের ঘুটাবাছা গ্রামের নিজ বাড়ির সামনে এ ঘটনা ঘটে।

হাসপাতালের বিছানায় কাঁদো  কাঁদো কন্ঠে জালাল মিয়া বলেন, আমি ২০১২ সালে আমার বড় বোনের জামাই গফফার মোল্লার কাছে নবীপুর মৌজার ১১৫ নং খতিয়ানের এসএ ১২৫৩/১২৫৬ দাগের ১০ শতাংশ জমি বিক্রি করি। এছাড়া সেখানে আমার বোনের জামাই আরও কয়েকজন মালিকের কাছ থেকে সর্বমোট ১৪৪ শতাংশ জমি ক্রয় করে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে আমার বোন জামাইকে এসব জমির ভোগ দখলে বাঁধা দিয়ে আসছে ওই এলাকার রফিক। প্রায় তিন মাস আগে এ বিরোধের জেরে আমার ভাগিনার স্ত্রীকে শ্লীলতাহানি করে রফিক, সান্টু ও রাসেল সহ বেশ কয়েকজন। এছাড়া এসময় আমার বোন, ভাগিনা এবং আমার বোন জামাইকে মারধর করা হয়। পরে এঘটনায় আমার ভাগিনার স্ত্রী বাদী হয়ে পটুয়াখালী নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালে তাদের নামে একটি মামলা দায়ের করেন।

এ মামলায় আমাকে স্বাক্ষী করা হয়। পরে তারা আমার কাছে বেশ কয়েকবার চাঁদা দাবি করেন। আমি চাঁদা দিতে না পারায় এবং এ মামলায় স্বাক্ষী হওয়ার কারনে রফিকের নেতৃত্বে সান্টু, রাসেল, আলআমিন ও আবদুল হক ঘরামী আমাকে মারধর করেন। তিনি আরও বলেন, রাতে আমার পাখিমারা বাজারের মৎস্য আড়ৎ বন্ধ করে বাড়ি ফিরছিলাম। আমি বাড়ির দরজায় পৌছানোর সঙ্গে সঙ্গেই তারা আমাকে পিটিয়ে পা ভেঙ্গে দেয় এবং বগি দিয়ে কুপিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করে। এসময় আমি অজ্ঞান হয় পড়লে স্থানীয়রা আমাকে উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে নিয়ে আসে।

মারধরের সময় আমার সঙ্গে থাকা ১ লাখ টাকা তারা ছিনিয়ে নেয়। এবিষয়ে জানতে রফিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি মারধরের পুরো বিষয়টি অস্বীকার করেন এবং তিনি রবিবার এলাকায় ছিলেন না বলেন জানান। কলাপাড়া থানার ওসি জুয়েল ইসলাম বলেন, এঘটনায় কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হইবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সাইবার প্লানেট বিডি