এদিকে এ ধর্মঘটের কারনে বন্ধ রয়েছে পায়রা বন্দরের পন্য খালাস কার্যক্রম। বৃহস্পতিবার রাত থেকে বন্দরের আউটারে এবং ইনারে থাকা সকল মাদার ভ্যাসেল ও লাইটারেজ থেকে পন্য খালাস কার্যক্রম বন্ধ রাখে শ্রমিকরা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পায়রা বন্দরের ট্রাফিক বিভাগের উপ-পরিচালক ও মিডিয়া উইংস কর্মকর্তা আজিজুর রহমান।
বাংলাদেশ নৌ-যান শ্রমিক ফেডারেশনের নেতারা জানান, এম. ভি. আল-বাখেরা জাহাজে মৃত শ্রমিকদের প্রত্যেকের পরিবারের জন্য সরকারি ভাবে ২০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের ঘোষণা এবং সকল নৌপথে সন্ত্রাস চাঁদাবাজি ও ডাকাতি বন্ধে সরকারের পক্ষ থেকে কোন কার্যক্রম পরিলক্ষিত না হওয়ার কারনে ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাত বারোটা থেকে মালবাহী, তৈল-গ্যাসবাহী, কয়লাবাহী ও বালুবাহীসহ সকল প্রকার পণ্যবাহী নৌ যান চলাচল এবং পণ্য ওঠানামা বন্ধ রয়েছে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ ধর্মঘট চলবে।