নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির চেয়ারম্যান কলামিস্ট মোমিন মেহেদীর উপর হামলার বিচার ও নিন্দা জানিয়েছেন শিক্ষা-সাহিত্য-সংস্কৃতি-সংবাদমাধ্যম ও রাজনৈতিক বিভিন্ন মহলের নেতৃবৃন্দ। ৩০ ডিসেম্বর প্রেরিত বিবৃতিতে নতুনধারার প্রেসিডিয়াম মেম্বার বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক, গাজী মনসুর, একরামুল হক গাজী লিটন, ভাইস ভাইস চেয়ারম্যান ডা. নূরজাহান নীরা, চন্দন সেনগুপ্ত, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব কাজী মুন্নি আলম, যুগ্ম মহাসচিব মনির জামান, ওয়াজেদ রানা, দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রার সম্পাদক অশোক ধর, সময়ের বার্তার সম্পাদক লোকমান হোসেন, নিউজ লাইফ ইউকের সম্পাদক কালাম আবু বকর, ইউরো বাংলা টাইমস সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুবুর রহমান, বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটির যুগ্ম আহবায়ক হারুনুর রশিদ. সেভ দ্য রোড- ভাইস চেয়ারম্যান বিকাশ রায়, রিপন শান,
জাতীয় সাংবাদিক সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন বুলবুল, মানবাধিকার বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক সোনিয়া দেওয়ান প্রীতি, দৈনিক পূর্বাভাস-এর অনলাইন সম্পাদক মাহমুদ চিশতী এলেক্স, জাতীয় সাংস্কৃতিকধারার উপদেষ্টা সাইফুল ইসলাম চৌধুরী, জাতীয় শিক্ষাধারার উপদেষ্টা তাহমিনা খলিল, সাউন্ডবাংলা সবার স্কুলের ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য বেলাল ঢালী, জাতীয় শ্রমিকধারার সদস্য আফতাব মন্ডল প্রমুখ বলেন, নতুনধারার রাজনীতির প্রবর্তক কলামিস্ট মোমিন মেহেদীর মত একজন নির্মোহ রাজনীতিককেও যারা ক্ষমতার জন্য হত্যা করতে চায়, তারা জাতির শত্রু, ধর্মের শত্রু, মানবতার শত্রু। তাদের বিচার বাস্তবায়নের জন্য সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করছি। সেই সাথে আইন-শৃঙ্খলার এমন অবনতির কারণে তার উপরে যে হামলা হয়েছে, তারও তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। সেই সাথে ড. ইউনূসের এই সরকারকে ধিক্কার জানাই।
উল্লেখ্য, গত ২৯ ডিসেম্বর টঙ্গীতে বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. নাজিম উদ্দিন আহমেদ-এর বিশেষ আয়োজন ‘মুক্তিযোদ্ধা মিলন মেলা ২০২৫’-এ অংশগ্রহণ শেষে মোটর বাইকে ফেরার পথে বিভিন্ন স্থানে হামলাকারীদের অনুসরন করার বিষয়টি অনুমান করেন। পথিমধ্যে রামপুরা থেকে নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানাকে সাথে নিয়ে বিজয়নগরস্থ সেন্ট্রাল ল’ কলেজের পিছন দিয়ে যাওয়ার সময় ৬/৭ জন তাদের গতিরোধ করে উপর্যপুরি লোহার রড, হকিস্টিক দিয়ে এলোপাতারি আঘাত করতে থাকে দুর্বৃত্তরা। এতে মোমিন মেহেদী প্রতিরোধ করার চেষ্টা করলে, তাকে বেদম আঘাত করতে থাকে হামলাকারীরা। এসময় শান্তা ফারজানা চিৎকার দিয়ে পথচারিরা এগিয়ে আসায় হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। পরে স্থানিয় প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে এখন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. সাঈদের তত্ত্বাবধানে আছেন। চিকিৎসক জানিয়েছেন, গুরুতর আঘাতে শরীরের বিভিন্ন স্থানে ইনজুরি হয়েছে। হামলা দীর্ঘস্থায়ী হলে বড় ধরণের ঘটনা ঘটতে পারতো।