বিশেষ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জ জেলাপ্রশাসকের কার্যালয়ের পাশে এলজিডি ভবন এবং ক্যামব্রিয়ান স্কুলের ওপর পাশে(ডিপিডিসি) বৈদ্যুতিক পাওয়ার ক্যাবলের চাকা পড়ে থাকায়।পরিত্যাক্ত চাকার ভিতরে বসে আকাশ এবং রুমির মাদকের রমরমা ব্যবসা।সেখানে সকাল হলেই দেখা মিলে বিভিন্ন মাদক সেবীদের। কেউ আসে অটো জোগে কেউ বা আবার পায়ে হেটে। এ সকল মাদকাসক্তের কারনে সন্ধ্যা হলে রাস্তায় বের হতে পারে না নারীরা। জানা যায় পাশের ক্যামব্রিয়ান স্কুল ছুটির সময় শিক্ষার্থীদের দৃষ্টি কাড়ে এই মাদক স্পট। অবুজ মনে প্রশ্ন আসে ব্যাগে কি রয়েছে মা? হতভম্ব অভিভাবকের কাছে নেই সেই প্রশ্নের কোনো জবাব।অপর দিকে সন্ধ্যা হলেই নারীদের হতে হয় ইভটিজিং স্বীকার। শহর জুড়ে ছিনতাই, ধর্ষণ সবকিছুর মুল ইসু হলো এই মাদক। এত হত্যা হওয়ার পরও নির্মুল হয়নি মাদক।মাঝে কিছু প্রশাসন আসলেও এখন তাদের দেখা মিলা দায়।
বর্তমানে পরছেনা কোনো অভিযান।সাংবাদিক মহলের ফোন কলে যদিও কোনো প্রশাসন আসে, আটক করতে পারা যায় না কাউকে।এই ক’দিনে মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের একাধিক অভিযানেও ১ জনও মাদক ব্যবসায়ী আটক হয় নি।এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসন জাহিদুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন ব্যবস্থা নিচ্ছি। এসপি প্রত্যুষ কুমার মজুমদার বলেন রোজ অভিযান চলে পাওয়া যায় না কাউকে। মুখে আঠা নিয়ে দেখা যায় কিছু মাদকাসক্তদের। অবশেষে মাদকদ্রব অধিদপ্তরের জয়নাল জানান আজকেও গিয়েছি কাউকে পাই নি, তবে যেহেতু বলেছেন আবার সন্ধ্যায় একবার যাবো।প্রশাসনে এই দেখছি আর যাবোর মাঝে মাদক ব্যবয়াসীরা এগিয়ে যাচ্ছে দ্রুত গতিতে। তাদের ভয়ে এলাকাবাসী নিরব থাকে,অনেকেই বলে এখন কিছু বলবো একটু পরে এসেই ছুরি, দা, দিয়ে কুপিয়ে রেখে যাবে। পুলিশই কিছু বলে না আমরা তো সাধারণ মানুষ। ছিনতাই ঠেকাতে মাদক নির্মুল করা আগে জরুরি বলে মনে করছে সুশীল সমাজ।