1. [email protected] : adminbackup :
  2. [email protected] : Gk Russel : Gk Russel
  3. [email protected] : stnews :
দীর্ঘ ১২ বছর জমানো বীমার টাকা পায়নি রূপালী বেগম, হুমকির মুখে ভুক্তভোগী নারী - শিক্ষা তথ্য
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ট্রেড লাইসেন্সে ঘুষ বাণিজ্য করতে না পেরে ইটভাটার মালিকদের প্রকাশ্যে হুমকি দেয়ার অভিযোগ গ্লোব মনজুর বিরুদ্ধে গলাচিপায় নানা আয়োজনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত বাউফলে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা কলাপাড়ায় লামিয়া হত্যা মামলা থেকে নিরিহদের মুক্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন মহিপুরে একটি ইলিশ ৬ হাজার টাকা নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ক্যাডার জয় হামিদুল নাঃগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের যুব কাউন্সিলর পদে এখনো বহাল গুলি করে শ্রমিকের প্রাণ নেয়ায় আবারো আতঙ্কিত বাংলাদেশ : এনডিবি পটিয়া আমির ভান্ডারের জুলুস উদযাপনের প্রস্তুতি সভা অনুষ্টিতঃ জুলুস সফলে দলমত নির্বিশেষে একযোগে কাজ করার আহবান ওসি’র অপকর্ম ঢাকতে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা ৪৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে কলাপাড়ায় বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালী

দীর্ঘ ১২ বছর জমানো বীমার টাকা পায়নি রূপালী বেগম, হুমকির মুখে ভুক্তভোগী নারী

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ১৯ Time View

মোঃ শিমুল হোসেন, লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি:লক্ষ্মীপুর জেলার দালাল বাজার ইউনিয়নের বাসিন্দা রূপালী বেগম (৫৮) গত ১২ বছর ধরে একটি বেসরকারি ইনস্যুরেন্স কোম্পানিতে নিয়মিত টাকা জমা দিলেও এখনো পর্যন্ত পাননি তার জমাকৃত অর্থ। উল্টো কোম্পানির কর্মকর্তাদের হুমকির মুখে পড়েছেন তিনি।

ভুক্তভোগী রূপালী বেগম জানান, ২০১২ সালের ২৮ ডিসেম্বর পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড-এর একটি ১০ বছর মেয়াদি বীমা গ্রহণ করেন তিনি। বীমা পত্র নং– ১৮২৮০০১৮৯৮-২, প্রস্তাব পত্র নং– NOAL1898/12, পরিকল্পনা নং– ৭০৩।

বীমা নেয়ার সময় প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়, মেয়াদ শেষে জমাকৃত অর্থ ও লভ্যাংশ পরিশোধ করা হবে। ১০ বছর পর যখন তিনি অর্থ উত্তোলনে যান, তখন কোম্পানির এক কর্মকর্তা ফজলু করিম তাকে জানান, মেয়াদ আরও ২ বছর বাড়ালে লাভসহ পুরো টাকা দেওয়া হবে।

বিশ্বাস করে রূপালী বেগম মেয়াদ ২ বছর বাড়ান এবং মাসিক ২০০০ টাকা হারে মোট ২,৪৪,০০০ (দুই লক্ষ চুয়াল্লিশ হাজার) টাকা জমা দেন।

হুমকি ও হয়রানির অভিযোগ, বীমার পূর্ণ মেয়াদ শেষে তিনি টাকা তুলতে গেলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ফজলু করিম (পরিচালক, নোয়াখালী) এবং দেলোয়ার (জেলা ইনচার্জ) বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে ঘুরাতে থাকেন। অভিযোগ রয়েছে, ইনচার্জ দেলোয়ার প্রকাশ্যে হুমকি দিয়ে বলেন— তোমার টাকা আমরা দিব না, যা করার করো।

রূপালী বেগম বলেন, বর্তমানে আমার স্বামী মানসিক ভারসাম্যহীন, তার চিকিৎসার জন্য টাকার খুব দরকার। অথচ আমি এখন নিঃস্ব, কোম্পানি টাকা তো দেয়ই না—উল্টো হুমকি দেয়।

তিনি আরও জানান, গত ২৮ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় তিনি কোম্পানির অফিসে গিয়ে কাউকেই পাননি। এতে তিনি হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরে যান।

প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা, রূপালী বেগম এ ঘটনার দ্রুত তদন্ত ও প্রতিকার চেয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। তিনি বলেন, “আমি শুধু আমার পরিশ্রমের টাকাটা ফেরত চাই। কেউ যেন আর এমন হয়রানির শিকার না হয়।

এ বিষয়ে সাংবাদিক মোঃ শিমুল হোসেন বলেন, পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্তৃপক্ষের ফজলু করিম জানান,তার জাতীয় কাগজপত্র আমি নোয়াখালী অফিসের ইনচার্জ দেলেয়ারের কাছে জমা দিয়ে আসছি এগুলো ঢাকায় পাঠানো হবে, ঢাকা থেকে কাগজপত্র পচে চিং হয়ে আসলে তার তার পাওনা অর্থ তাকে দেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সাইবার প্লানেট বিডি