1. [email protected] : Gk Russel : Gk Russel
  2. [email protected] : Nazrul Islam : Nazrul Islam
  3. [email protected] : pbangladesh :
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ১০:০১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কলাপাড়ায় উপজেলা পর্যায়ে সার্বজনীন পেনশন স্কিম বিষয়ক উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশালা ইউনিভার্সিটি অফ গ্লোবাল ভিলেজের শিক্ষার্থীদের পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিদর্শন রূপগঞ্জে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনী প্রচারণা তৃতীয় দিন শার্শার গোড়পাড়ায় ঔষুধ ফার্মেসীতে চুরি পটিয়া- কর্ণফুলী উপজেলা ডেকোরেটার্স মালিক সমিতির ৩১ সদস্য কমিটি ঘোষণা মুমিনের পরিচয় ও গুণাবলি, দুধরচকী আমি ঘুষ নেই না আর ঘুষ দেইও না-এমএ রশিদ বাংলাদেশ সোসাইটি অব সেন্ট্রাল ফ্লোরিডার বৈশাখ বরণ উৎসব লন্ডনে শহীদ জননীর জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠান: তিনি বাঙালির হৃদয়ে জ্বেলেছিলেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শিখা শার্শার ডিহি ইউনিয়নে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী সোহরাব হোসেনের গনসংযোগ

নয়া বর্বরতার হাতিয়ারে ফিলিস্তিনের রক্ত

সংবাদদাতা :
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১৮৩ বার দেখা হয়েছে

লিখেছেন, মোঃ ফরহাদ হোসেন বাবুঃ- হাজার হাজার বছর পূর্ব ভূমধ্যসাগরের নীল জলের কিনারায় গড়ে উঠেছিল একটি শান্তিপ্রিয় বিশাল জনবসতি। মানুষে মানুষে সম্প্রীতি আর অটুট বন্ধনে ছিল যেন এক স্বর্গরাজ্য। পশুপালন সহ নানা কৃষিকাজ নিয়ে আনন্দ নিয়ে একে অন্যের সুখ দুঃখ ভাগাভাগি করে বেঁচে ছিল বেশ। হয়ত নিয়তি নির্ধারন করে রেখেছিল তাই একেক করে সেখানে আগমন ঘটতে থাকে মহামানবদের। মুসলিমদের শ্রেষ্ঠ কেতাব আল কোরআন ইঞ্জিল শরীফ, বাইবেলে সহ শত শত গ্রন্থে উল্লেখ্য যে শত শত নবী রাসুল এবং সাহাবীদের পদচারনা ছিল ফিলিস্তিনেরর পবিত্র ভূমিতে। শান্তিপ্রিয় পৃথিবীর সকল ভূমিতে অশান্তিকর কিছু জাতিও দুনিয়াব্যাপী শান্তি বিনাশে জন্মেছে। কালের বিবর্তনে ধীরে ধীরে ফিলিস্তিনেও আসতে থাকে অশান্তির দূত, হারাতে থাকে সেখানকার মানুষের সুখ, ইচ্ছে, স্বাধীনতা সাথে পবিত্র ভূমি এবং মানুষের ওপর নয়া নির্যাতন। ১৯১৭ থেকে আজ অবধি যত নির্যাতন হত্যা, ভূমিহীনতা সহ্য করেও যারা হাজার বছরের জন্মভূমি ও পুরোনো ঐতিহ্য এবং মহামানবদের শিক্ষা থেকে তিল মাত্র পথ ভ্রষ্ট হয়নি তারাই হলো আজকের সেই নবী রাসুল এবং সাহাবীদের বংশধর বা ফিলিস্তিন। চলমান লোভ লালসা যাদের বিন্দুমাত্র বিচলিত করতে পারেনি এবং আদিভূমি আকড়ে ধরে আছে অভাব দারিদ্র্যতা শুধু পেট পর্যন্ত সীমাবদ্ধ ছিল, বুক পেরিয়ে মগজে উঠতে দেয়নি তারা। কারন এই চিন্তা বুক পেরিয়ে মাথায় উঠে গেলে তা ভয়াবহ লোভ লালসায় রুপ নিতে পারে, যা পৃথিবীর সকল ধন সম্পদ দিয়ে মেটানো সম্ভব নয়। এই সুন্দর সমাজব্যবস্থাকে ভেঙে দেওয়ার একমাত্র উপায় হলো মানুষের মগজে লোভ লালসার বীজ ঢুকিয়ে দেওয়া।বর্তমান ইসরায়েল বা ইহুদি গোষ্ঠী পূর্বে থেকেই প্যালেস্টাইনের মধ্যে এগুলো ঢুকিয়ে দিতে চেয়েছে কিন্তু ফিলিস্তিনবাসি নিতীতে অটল অবিচল। একসময় প্যালেস্টাইন তুরস্কের আদলে ছিলো এর পর ১৯১৭ থেকে ১৯৪৭ এর শেষ নাগাদ বৃটিশদের দখলে ছিলো। বৃটিশ প্রথমে ভবঘুরে, যাযাবর, অভিশপ্ত নারকীয় কিছু ইহুদি জাতিদের বর্তমান ফিলিস্তিনে বসবাসের জন্য পাঠায়। পরবর্তীতে বৃটিশ আবারো সিদ্ধান্ত নিলো যে ইহুদিদের জন্য প্যালেস্টাইনে একটি রাষ্ট্র গঠন করে দিবে। আর সেই সিদ্ধান্ত এবং ইহুদি আগমন সারা ফিলিস্তিন সহ বিশ্ববাসীর জন্য আজ কাল হয়ে দাড়ালো। বহুবার বহু দেশ থেকে নির্বাসিত হয়ে পুরো পৃথিবী চষে বেড়িয়েছে ইজরাইলি ইহুদি জাতি। ইহুদিরা পারেনা এমন কোন কাজ নেই সেটা হোক ভালো কি মন্দ,অর্থনৈতিক সাফল্য অর্জন করতে সকল প্রকার কাজ কুকাজ করতে বিন্দুমাত্র তারা পিছুপা হবেনা। সবচাইতে বড় বিষয় হলো তারা পৃথিবীতে যত অন্যায়,অবিচার, হত্যা, নির্যাতন, নিপীড়ন করেছে তা কোনভাবেই যেন পৃথিবীর আর সকল জাতির কাছে প্রকাশ না পায়। এরা বিভিন্ন দেশে নির্বাসিত সময়ে তাদের পরিকল্পনামাফিক তাদের জাতিগোষ্ঠীর লোক ভিন্ন ভিন্ন কাজের জন্য নিয়োজিত করে রেখেছে। একসময় জার্মান, স্পেন, অ্যামেরিকা সহ উন্নত রাষ্ট্রগুলোতে তাদের বিচরন ছিলো যথেষ্ট পরিমান যার ফলশ্রুতিতে জার্মানে তাদের আধিপত্য বিস্তার লাভ করেছিলো। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগ মুহূর্তে জার্মানে তারা এমন অমানবিকতা শুরু করেছিলো যখন তখন সেখানকার মানুষদের হত্যা করত। জার্মানের মানুষ এত এত পরিমান নির্যাতিত হতে লাগলো তখন তা সীমানার দেয়ালে ঠেকে গেলো। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলার কে বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ জানে যুদ্ধের খলনায়ক হিসেবে। প্রকৃতপক্ষে ঐ যুদ্ধের সূচনা ছিলো ইহুদিদের নির্যাতন, অত্যাচার এবং হত্যা। হিটলার শুধু শুধু কয়েক লক্ষ ইহুদি হত্যা কেন করে ছিল এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে প্রকৃত সত্য চলে আসবে। আগেই বলেছি ইহুদিদের কোন অন্যায় যেন কোথাও প্রকাশ না পায় সেজন্য বহুকাল থেকেই প্রকাশনা শিল্প কে তারা বিশ্বব্যাপি নিয়ন্ত্রণ করত যে কারনেই হিটলার কে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের খলনায়ক হিসেবে প্রকাশ করেছে। বার বার নির্বাসিত হলেও তারা ছিলো ভীষণ চতুর এবং একতাবদ্ধ যে কারনেই বিভিন্ন দেশের অলিগলি থেকে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে সহজেই স্থান দখল করে নিতো। ইহুদিরা নির্বাসিত জাতি হলেও তারা যে সম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার জাল বুনেছে ১৯-৬-১৯২০ Chicago Tribune একটি আর্টিকেল প্রকাশ করেছিলো Trotsky Leads Jew Radicals to World Rule. Bolshevism Only a Tool For His Scheme দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ইহুদি গুপ্তচরদের সুদীর্ঘ পরিকল্পনা। ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে প্রাচ্যের দেশগুলোতে তারা যে হিংসাত্মক আন্দোলনের জন্ম দিয়েছে ধীরে ধীরে তাদের এই আক্রমণ প্রতিচ্য ও মধ্যেপ্রাচ্যের দেশগুলোতেও ধেয়ে আসবে। তাদের চেতনা এবং অতি সুক্ষ বুদ্ধির সমকক্ষ একটি রাষ্ট্রও যেন বাঁচতে না পারে। প্রয়োজনে ইংল্যান্ডের ওপর ইসলামি বিপ্লব, ভারতের ওপর জাপানি বিপ্লব এবং আমেরিকা ও চিনের মধ্যে বানিজ্যিক দ্বন্দ্ব লাগিয়ে দিতেও তারা পিছুপা হবেনা। ইহুদিদের উসকে দেওয়া সকল আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে-পৃথিবীর বিদ্যামান সমস্ত শাসনব্যবস্থা উপড়ে ফেলা এবং তার স্থানে নিজেদের শাসনব্যবস্থা কায়েম করা, শান্তি প্রতিষ্ঠা নয়। ইহুদিরা মানে বর্তমান ইসরায়েলদের নিয়ে ১৮৯৬ সালে Dr Herzl তাদের আদিপাত্য নিয়ে একটি দীর্ঘ খসড়া ১৮৯৭ সুইজারল্যান্ডের বাসেলে জায়োনিস্ট সম্মেলনে প্রথমবার উপস্থাপন করেন। খসড়াটি একসময় খন্ড খন্ড আকারে বাজারে আসতে থাকে এবং এটা নিয়া ইহুদিরা খুব চিন্তিত হয়ে পড়ে ও রাশিয়ায় এ নিয়ে হইচই শুরু করলে খুব ধ্রুত বাজার থেকে খসড়া গুলো সরিয়ে ফেলা হয় যার একটা কপি এখনো ব্রিটিশ জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে তার ওপরে লেখা ১০ আগস্ট ১৯০৬। মূল পান্ডুলিপির নাম ছিলো Protocols of the Learned Elder zion. এটাই ছিলো সেই নীল নকশা যার ভিত্তিতে ইহুদিরা বিশ্বজুড়ে অসংখ্য যুদ্ধ-বিগ্রহের জন্ম দিয়েছে। ইসরাইলি বা বর্তমান ইহুদিরা শত শত বছর পূর্ব থেকে তাদের জাতি গোষ্ঠী ব্যতিত সকল সম্প্রদয়ের ভিতরে ঢুকে মানুষে মানুষের ভেদাভেদ, অপসংস্কৃতির জন্ম দিয়েছে। শিক্ষা ব্যবস্থা আত্মকেন্দ্রীকরন সহ নাস্তিকবাদের জন্ম দিয়েছে। বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে শান্তি আলোচনাতে কেবল নিজেদের সার্থই হাসিল করেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মূলে যে ইহুদিরা ছিলো তা মোটেই তারা স্বীকার করেনা অথচ বিশ্বব্যাপী ইহুদি চক্রান্তের হাজারো প্রমান সংরক্ষিত আছে বিভিন্ন দেশে। এই ইসরাইলী ইহুদি গোষ্ঠী আবারো নির্বাসিত হবে এটি আমার বিশ্বাস, কেনানা ওরাই পৃথিবীতে একমাত্র সৃস্টিকর্তা ঘোষিত অভিশপ্ত জাতি যা সারা দুনিয়া জানে। ইহুদিদের আদি থেকে আজ পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী জাল জালিয়াতি, অন্যায়, অত্যাচার এবং প্রপাগান্ডা এত স্বল্প যায়গায় লিখে শেষ করা যাবেনা, তাই পাঠকদের জন্য এই বিষয়ে আরো কয়েকটি লেখা প্রকাশ করবো। পাঠকদের সুবিধার্থে ইহুদিরা যে বার বার নির্বাসিত হয়েছে ১১০০ থেকে ১৬০০ খৃষ্টাব্দ পর্যন্ত ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে নির্বাসনের একটি প্রকাশিত ছক নিম্নে দেয়া হলো। ইংল্যান্ড থেকে ১২৯০, পর্তুগাল থেকে ১৪৯৭, স্পেন ১৪৯২, ফ্রান্স ১১৮২, ১৩০৬, ১৩২১, ১৩৯৪, জার্মানি ১৩৪৮, ১৫১০, ১৫৫১, সার্ডিনিয়া ১৪৯২, লিথুনিয়া ১৪৪৫, ১৪৯৫, ডসলিসিয়া ১১৫৯, ১৪৯৪, অস্ট্রিয়া ১৪২১, হাঙ্গেরি ১৩৪৯, ১৩৬০, নেপোলিস ১৫৪১ এবং ক্রিমিয়া থেকে মোট ২১ বার বিতাড়িত হয়েছে। আমার এই লেখার অনেক তথ্য যোগ হয়েছে দি ডিয়ারবর্ন ইন্ডিপেন্ডেন্টে উইলিয়াম ফোর্ডের লেখা আর্টিকেল থেকে। উইলিয়াম ফোর্ড সর্বপ্রথম দুনিয়াব্যাপী বিস্তৃত ইহুদি নেটওয়ার্ক প্রকাশ করেন। আপনারা হয়ত জেনে থাকবেন যে পবিত্র কোরআনে সূরা বনি ইসরায়েলের ৬৪ নং আয়াতে বনি ইসরায়েলদের অনেক কে অভিশপ্ত ঘোষণা করেছে, আর আজ হয়ত সেই অভিশপ্ত যাযাবর ইহুদি জাতি যে অভিশপ্তের কারনে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে বার বার নির্বাসন, লাঞ্চনা গঞ্জনা সইতে হয়েছে এবং এর শেষ কখন হবে একমাত্র সৃষ্টি কর্তা জানে। ইহুদি বা ইজরাইল দাবী করে যে ফিলিস্তিন তাদের আদি ভূমি কিন্তু তা সম্পূর্ণ মিথ্যে। যখন ইহুদিরা সর্বশেষ প্যালেস্টাইনে এসেছে তখন ছেড়া বস্ত্র জুতো বিহীন উসকোখুসকো চেহারা নিয়ে দুই হাত জোড় করে একটু আশ্রয় প্রার্থনা করেছিলো। জুতো বিহীন ছেড়া বস্ত্র সবই ছিলো তাদের এক অভিনয় যা তখনকার প্যালেস্টাইন মোটেই বুঝতে পারেনি আর এই না বুঝতে পারাটাই আজ ফিলিস্তিনের কাল হয়ে দাড়িয়েছে। প্যালেস্টাইনে ১৯৩০ সালে কিছু সংখ্যক ইহুদিরা গাজা এলাকার কিছু দুরে কিটবুস এলাকায় আশ্রয় নিয়েছিলো, বার বার নির্বাসিত যাযাবর জাতি ভেবে ফিলিস্তিনিদের দয়া হলো এবং আশ্রয় দিলো, তারপরে ফিলিস্তিনিরা একটু একটু বুঝতে লাগলো যে তারা জমিজমা হারাচ্ছে কিন্তু কোন প্রকার প্রতিকারের চেষ্টাটুকু কেউ করেনি। অনেকেই জেনে থাকবেন যে ১৯৩৩ থেকে পূর্বে ফিলিস্তিনে বহু বছর যাবৎ বৃটিশদের নিয়ন্ত্রণে ছিলো। ১৯৩৩ এর পরে বৃটিশদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক আরো কিছু ইহুদিদের ফিলিস্তিনে পাঠানোর ব্যাবস্থা করেছে। কিটবুস এলাকায় ইহুদি জনবসতি বাড়তে থাকলো এবং ধীরে ধীরে একসময় তাদের মনে একটি রাষ্ট্র গঠনের বাসনা উদয় হলো। ভূমধ্যসাগর সাগরের নীল পানির পশ্চিম কিনারায় মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর শুরু হতে লাগলো লাল যুদ্ধ। তখনকার সময়ে ফিলিস্তিনে যথাযথ নেতৃত্ব দেওয়ার মত কেউ ছিলোনা, শত শত বছর বসবাসরত ফিলিস্তিনিরা ধীরে ধীরে ভূমি হারাতে লাগলো। ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ থেকে ইজরায়েল নামক একটি রাষ্ট্রের ঘোষণা হয়। এর পর থেকে আদি ভূমি অধিকারিদের ওপর প্রতিনিয়ত শুরু হয় নয়া নির্যাতন, দখলদারিত্ব শিশু হত্যা সহ নানান নারকীয়তা। আজ ফিলিস্তিনিদের ওপর নিধনযজ্ঞ চালাচ্ছে ইজরাইলি ইহুদি গোষ্ঠী। বিশ্বের অনেক মোড়ল চেতনাবাজ রাষ্ট্র নিরব ভূমিকায় রয়েছে, অনেক অসাম্প্রদায়িক চেতনাবাদী ইহুদিদের পক্ষ নিয়ে সাম্প্রদায়িক বা মুসলিম নিধনে পাল্লা দিয়েছে। পৃথিবীর শত শত সেক্যুলার, ধর্মহীন বা নাস্তিকবাদিরা মুসলিম হত্যার জন্য ইজরাইলদের স্বাগত জানায়। আজ ফিলিস্তিনের রক্ত শুষ্ক মরুর বুকে জোয়ারের বান ডেকেছে আর সেই উজানে অট্টহাসিতে উল্লাস করছে মোড়লী রাষ্ট্রগুলো। ইজরাইলি বর্বরতার এই উলঙ্গ নারকীয়তা বিশ্ব দরবার এবার কোন চোখে দেখবে যানিনা তবে তাদের পবিত্র ভূমি এবং ফিলিস্তিনিদের সাথে আমারা বাংলাদেশ থাকব ইনশাআল্লাহ।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর

নামাজের সময়সূচী

  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:০২
  • ১১:৫৯
  • ৪:৩১
  • ৬:৩৩
  • ৭:৫৩
  • ৫:২১
শিক্ষা তথ্য পত্রিকার কোন লেখা, ছবি বা ভিডিও কপি করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সাইবার প্লানেট বিডি