নিজস্ব প্রতিবেদক:উখিয়া’র পালংখালির চিহ্নিত ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসী ইয়াবা পাচারকারী,একাধিক মামলার আসামি মনু ডাকাতের সন্ত্রাসী গ্রুপের অতর্কিত হামলার শিকার চারজনের মধ্যে দুইজন আশংকাজনক জনক অবস্থায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে বলে জানান তার নিকট আত্মীয়সজন আত্নীয় সজন।এজাহার সুত্রে জানা যায় গত ০৪/০৫/২০২৪ ইং তারিখ সন্ধ্যা ০৭:০০ ঘটিকার সময় হোয়াইক্যং কেরুনতলী থেকে নুরুল হক মেম্বারের শালিসে আসার পথে পালংখালী ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের অর্ন্তগত পালংখালী বাজার নিউরন মেডিকেল সেন্টারের সামনে রাস্তায় পৌঁছালে প্রথমে অজ্ঞাত নামা ৮/১০ জন যোগসাজসে পূর্বে পরিকল্পিতভাবে ধারালো দা, লোহার রড, লোহার হাতুড়ী, কাঠের বিট ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে বে-আইনী ভাবে জনতাবদ্ধে উৎপেতে থাকা অবস্থা হইতে অতর্কিত অন্যায়ভাবে হামলা চালায়, এতে আহত হন ১/নেজাম উদ্দিন ২/ আব্বাস উদ্দিন (প্রকাশ) শাহাবুদ্দিন ৩/ রিয়াজ উদ্দিন কে গতিরোধ করিয়া কেন মেম্বারের নিকট শালিশ দায়ের করিয়াছে বলিয়া হেলাল উদ্দিন মনু (প্রকাশ) মনু ডাকাতের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী একযোগে আক্রমন করে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়িভাবে মারধর করে বুকে, পিঠে, মাথায়, কোমরে, চোখে ও শরীরের বিভিন্নস্থানে আঘাত করে, সন্ত্রাসী ১/ হেলাল উদ্দিন (প্রকাশ) মনু ডাকাত (৪৮), পিতা- মৃত মোহাম্মদ হোছন, হোয়াইক্যং কেরুনতলী চাকমারকোল ২/ আকতার হোছন (৩০)পিতা- হান্নান মিয়া,৩। জোবাইর উদ্দিন (২৪) পিতা-মমতাজ মিয়া (প্রকাশ) লালু,৪। সাইফুল ইসলাম (৩০), পিতা- মোহাম্মদ ইসলাম,৫। জাহেদ হোছন (২৬), পিতা- হান্নান মিয়া,৬। শামশুল আলম (৩০), পিতা- মৃত আবুল হোসেন,৭। মোহাম্মদ ইউনুছ (২৫), পিতা- হেলাল উদ্দিন ৮। মমতাজ মিয়া (৫০), পিতা- মৃত নাজির হোছন, ৯। মোহাম্মদ নিশান (২১), পিতা- হান্নান মিয়া, ১০। মোহাম্মদ আরফাত (২১), পিতা- আব্দুল নুর, সন্ত্রাসী গ্রুপের প্রধান ব্যতীত সবাই পালংখালি ৭নং ওয়ার্ডের, উক্ত সন্ত্রাসী গ্রুপের হাতে থাকা ধারালো অস্ত্র দা ধামা নিয়ে প্রাণে মারার উদ্দেশ্যে স্ব-জোরে কোপ দিয়ে গুরুতর জখম করে হাতে থাকা লোহার রড দিয়া মধ্যযোগীয় কায়দায় প্রানে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে পিঠের মধ্যবর্তী স্থানে উপর্যপুরী ২টি বারি মারিয়া গুরুতর হাড় ভাঙ্গা জখম করে এতে আহতরা মাটিতে লুটিয়ে পড়লে মৃত ভেবে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। পরে স্হানীয় লোকজন এসে প্রথমে উখিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যাওয়া হলে আশংকাজনক দেখলে উন্নতি চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সরকারি হাসপাতালে ফেরন করেন, ওখানেও অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরনের কারনে আরো উন্নত চিকিৎসার জন্য ফুয়াদ -আল খতিব হাসপাতালে রেপার করা হয় বর্তমানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।