1. [email protected] : adminbackup :
  2. [email protected] : Gk Russel : Gk Russel
  3. [email protected] : stnews :
ফুলহরে গরুর হাট নিয়ে কঠোর অবস্থানে দলীয় সন্ত্রাসী বাহিনী…. ডিসিকে বলে দিবো এখানে গরুর হাট হবে না- এম জামাল উদ্দিন - শিক্ষা তথ্য
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫, ০৬:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পটিয়ায় কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের মানববন্ধনে বক্তারা- বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাদ দিয়ে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষার সিদ্ধান্ত, ষড়যন্ত্র ও বৈষম্য রূপগঞ্জে আইফোন ক্রয়ে অপহরণ ধর্ষণের নাটক, দুই সহপাঠী আটক গোপালগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও জঙ্গীদের হামলা প্রতিবাদে নিউইয়র্কে বিক্ষোভ রাজশাহী মেডিকেল কলেজে ড্যাবের জরুরি সভা: অপপ্রচারের প্রতিবাদ, দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভার ঘোষণা উত্তরায় বিমান দূর্ঘটনায় বিএনপি নেতা আহম্মদ আলীর শোক প্রকাশ বন্দরে মুছাপুর ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা শামীম গ্রেফতার নারায়ণগঞ্জ পঞ্চবটি আরাফাত নগর সোহরাব উদ্দিনের মেয়ে সোনালী পরকীয়ার আসক্ত হয়ে নষ্ট করলেন স্বামীর সোনার সংসার মোহনপুরে ৩১ দফা রূপরেখার লিফলেট বিতরণ ফুলপুরে বিনামূল্যে টিউবওয়েল বিতরণ বাংলাদেশের অঙ্গিকার-সহিংসতা থাকবে না আর মোমিন মেহেদী

ফুলহরে গরুর হাট নিয়ে কঠোর অবস্থানে দলীয় সন্ত্রাসী বাহিনী…. ডিসিকে বলে দিবো এখানে গরুর হাট হবে না- এম জামাল উদ্দিন

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ১১ মে, ২০২৫
  • ১০৫ Time View

 বন্দর প্রতিনিধি/ বন্দরে ফুলহরে গরুর হাট নিয়ে উৎকন্ঠা, শংকায় রয়েছে এলাকাবাসী এমন সংবাদ প্রকাশ হওয়ার পর খোদ জায়গার মালিক মুখ খুললেন। গরুর হাট এগুলো আমাদের করার মত সময় ও চিন্তা নেই বলে জানান শিল্পপতি আলহাজ্ব এম জামাল উদ্দিন। গরুর হাটে নানামুখী সমস্যা হয়, রাস্তায় যানজট, পরিবেশের ক্ষতি, আবার বর্তমান দেশের প্রেক্ষাপটে আমার জায়গায় কোন গরুর হাট হবে না। আমি আনোয়ার হোসেনকে বলে দিয়েছি। প্রয়োজনে (ডিসি) মোঃ জাহিদুল ইসলামকে বলে দিব এখানে যাতে কোন প্রকার গরুর হাটের অনুমতি না দেয়া হয়। সূত্রে প্রকাশ, নাসিক ২৭ নং ওর্য়াড ফুলহরে গরুর হাটের মুখিক অনুমতি নিয়েই চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। হাটের জন্য ৪/৫ টি গ্রুপ মুখোমুখি অবস্থান করছে। বিএনপির, স্বৈরাচারী সরকারের প্রেতাত্মারা ঘাপটি মেরে বসে কলকাটি নাড়ছে।

যা নিয়ে শনিবার সন্ধ্যার পর বিএনপির সহ সভাপতি বন্দর থানা বাদল মিয়া, কাইয়ুম, এস এম মোমেন, শফিউল্লাহরা সমজতার বৈঠকে বসে। গুকুলদাশের বাগ এলাকায় আনোয়ার হোসেনের অফিসে সমোজতার জন্য বসে। সেখানে এস এম মোমেন মিয়াকে দেখেই বাদল, কাইয়ুম, শফিউল্লাহরা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। এক পর্যায়ে মোমেনকে স্বৈরাচারী সরকারের এজেন্টসহ বিভিন্ন ভাষায় গালিগালাজ করলে পরিস্থিতি গোলাটে রুপ ধারন করে। জায়গার মালিক আনোয়ার হোসেনকে ডোন্ট কেয়ার মোডে উত্তেজিত হয়ে উঠে। এস এম মোমেন বাহিনী, বন্দর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাজহারুল ইসলাম ভূইয়া হিরন গ্রুপ, কাইয়ুম, শফিউল্লাহ, বাদল মিয়া, বিএনপির শাহীন গ্রুপের মধ্যে চরম উত্তেজনা দেখা মিলেছে।

অপরদিকে স্বৈরাচারী সরকারের প্রেতাত্মা অহিদ, মোমেনের পরিকল্পনা, আনোয়ারে মাস্টার মাইন্ডের ঝালে হাটের নামে অরজগতা সৃষ্টির চেষ্টা করতে পারে বলে গোয়েন্দা সংস্থার একাধিক টিম মাঠ জড়িপে এমন তথ্য বেরিয়ে আসে। ফুলহরের ওই হাট ইস্যু নিয়ে বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। হাট মুর্খ বিষয় না, হাট ইস্যু নিয়ে পরিস্থিতি ঘোলাটে এমনকি আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির ভিষণও হতে পারে বলে বন্দরে দায়িত্বরত গোয়েন্দা সংস্থার রির্পোটে প্রকাশ করে। আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন কোন স্বার্থে বা কি উদ্যোশে গরুর হাটের জায়গার অনুমতি দিয়েছে সে বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে এলাকাবাসীকে।

তবে মৌখিকভাবে দিলেও লিখিতভাবে কোন অনুমতি দেয়া হয়নি। এতেই জায়গায় কিছুখন পর পর একেক বাহিনী মহড়াও দিচ্ছে। পলাতক যুবলীগের নেতা অহিদুজ্জামান অহিদের হয়ে মোমেন মিয়া অনুমতি চাইলেই দিয়ে দেয়। এ খবর চাউর হওয়ার পরই বিএনপির ৩ গ্রুপ মুখোমুখি অবস্থানে যাচ্ছে। স্বৈরাচারী সরকারের প্রেতাত্মারা যদি ফুলহরে হাট করে তাহলে বিএনপির নেতারা মুখে আঙুল দিয়ে বসে থাকবে। অহিদের বিষধ পরিকল্পনা, আনোয়ার হোসেনের মাস্টার প্লানের কবলে ইতিমধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। তাদের ভিষণে হাট নিয়ে এলাকায় যেকোন সময় রক্তখয়ী সংর্ঘষের আশংকায় এলাকাবাসী।

স্বৈরাচারী সরকারের সময়ে অহিদের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠজন ও ফুল দিয়ে আওয়ামীলীগে যোগদানকারী এস এম মোমেন মিয়া। অহিদুজ্জামান অহিদের হয়ে মোমেন কাজ করতেছে। এক হাটের জায়গা নিয়ে ৪/৫ টি গ্রুপ মুখোমুখি অবস্থান করছে। মাজহারুল ইসলাম ভূইয়া হিরন, বাদল মিয়া , কাইয়ুম, এম এম মোমেন, শফিউল্লাহরা মরিয়া হয়ে পড়ছে। জায়গার মালিক আনোয়ার হোসেনকেও মানতে নারাজ তারা। এখানে হয় গরুর হাট করবো না হলে হাটের বদলে রক্তের হাট হবে বলেও প্রকাশ্য হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।

হাটের অনুমতি নিয়েই সকলে মরিয়া, সেখানে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটা একেবারে সহজ। হাট নিয়ে উৎকন্ঠা ও কোন অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না হয়, সেজন্য জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, জেলা পুলিশ সুপার, বন্দর থানা পুলিশের পরিদর্শক মোঃ তরিকুল ইসলাম ও নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমানের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন সচেতন মহল।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সাইবার প্লানেট বিডি