নারায়ণগঞ্জ বন্দরের বেপারীপাড়া এলাকায় কুখ্যাত মৌসুমি বাহিনীর শিকার অত্র এলাকার সাধারণ জনগন।জানা গেছে বন্দরে পুলিশের কাছে সাক্ষী দেওয়ায় দৈনিক জনদর্পণ পত্রিকার সাংবাদিকের পরিবারের উপর অতর্কিত হামলা চালায় মৌসুমি বাহিনী এবিষয়ে ভুক্তভোগী লাকি আক্তার বাদী হয়ে ১) শওকত ২) মৌসুমি ৩) আনোয়ার ৪) ওয়াহিদ ৫) মাহা সহ আরো ৯/ থেকে ১০ জনকে অঙ্গাত করে বন্দর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। ভুক্তভোগী লাকি আক্তার তিনি অভিযোগে উল্লেখ্য করেন হামলা কারী শওকত ও মৌসুমি তারা পারিবারিক ঝগড়া করে তারি প্রেক্ষিতে তারা থানায় অভিযোগ দায়ের করে এবং এলাকার লোকজনসহ ও আমাকে জড়িত করে জোড় প্রয়োগ ভাবে স্বাক্ষী প্রধান করে। পরবর্তীতে উক্ত বিষয়টি নিয়ে পুলিশ স্বাক্ষীগ্রহন করতে আসলে আমরা সত্য ঘটনাটি বলার কারণে বিবাদী মৌসুমির সাথে আমাদের বিবাদ সৃষ্টি হয় যার ফলে আমার বাবা শওকত ও মৌসুমির বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করে।
উক্ত বিষয়টিকে কেন্দ্র করে বিবাদী মৌসুমি আমাকে অভিযোগ প্রতাহার করার জন্য নানা ধরনের হুমকি ধামকি প্রদান করে। অদ্য ০৯/০৬/২০২৫ উং তারিখে সন্ধ্যা ৬.৩০ ঘটিকার সময় বন্দর থানাধীন উত্তর বেপারীপাড়া এলাকায় বিবাদী মৌসুমি পূর্বে ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমাকে মারার উদ্দেশ্যে ইট দিয়ে ঢিল মারে। আমি ঢিল দিতে নিষেধ করলে বিবাদী মৌসুমি আমার মেয়েকে সামনে পেয়ে আমার মেয়েকে এলোপাতারি কিলঘুষি মারে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলাফুলা জখম করে। আমি আমার মেয়েকে বাঁচাতে গেলে বিবাদী মৌসুমির নিদেশে ১,৩, ৪ ও ৫নং বিবাদীরা আমাকে এলোপাতারি ঘুষি মারে। বিবাদী মৌসুমি
তার হাতে থাকা কাঠের ডাসা দিয়ে আমার মাথায় ও মুখে এলোপাতারি বারি মারে এবং আমার মাথায় রক্তাত গুরুত্বর জখম করে। বিবাদী শওকন তার হাতে থাকা হকি স্টিক দিয়য়ে আমাকে এবং আমার স্বামীকে এলোপাতাড়ি বাড়ি মেরে শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলাফুলা জখম করে। সন্ত্রাসীদের হাতে থাকা দাড়ালো ছুড়ি আমাকে হত্যা করার চেষ্টা চালায়৷ ৩নং ও ৪নং বিবাদী আমার চুল ধরে টানা ছেচড়া করে। ৫নং ও ৬নং বিবাদীরা আমার জামা কাপড় ছেড়ার চেষ্টা করে।
। ২নং বিবাদী আমার গলায় থাকা স্বর্ণের চেইন ও ১ ভরি, যাহার মূল্য অনুমান ১,৪০,০০০/- টাকা ও আমার মেয়ের হাতে থাকা টেকনো সেভেন মডেলের মোবাইল ফোন নিয়য়ে যায়। আমাদের ডাক চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এগিয়ে আসকে বিবাদীরা আমাকে আমার স্বামী ও আমার মেয়েকে প্রকাশ্যে হত্যা করার হুমকি প্রদান করে চলে যায়