গলাচিপা উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের আহবায়ক হাফিজুর রহমান বলেন, গলাচিপা সেতুটি আমাদের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন, আমরা ইতিমধ্যে এর সুফল ভোগ করতে যাবো ইনশাল্লাহ, অনতিবিলম্বে এর কাজ শুরু হবে, সেতুটি আমাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফল, ‘গলাচিপা সেতু’র কারণে গলাচিপা, দশমিনা ও রাঙ্গাবালী উপজেলার আট-দশ লাখ মানুষের যোগাযোগের ভোগান্তি লাঘব হবে। পটুয়াখালী জেলা জামায়াতের সদস্য ইয়াহিয়া খান বলেন, যে এলাকার যাতায়াত ব্যবস্থা যতো ভালো সে এলাকা তত উন্নত হয়, আপনারা যে বিষয়টি উপস্থাপন করেছেন ‘গলাচিপা সেতু’ এ প্রসঙ্গটি অত্যন্ত জনবহুল ও গুরুত্বপূর্ণ, রামনাবাদ নদীর ওপর ‘গলাচিপা সেতু’ করা হচ্ছে, করতে হবে এবং একনেকে প্রস্তাবিত- এ কথাগুলো দীর্ঘদিন ধরে শুনে আসছি, অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, জনবহুল এলাকার প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ সেতু না থাকার কারণে পটুয়াখালী, বরিশাল ও ঢাকায় চিকিৎসার জন্য যাতায়াত পথে যেভাবে কষ্ট করছে এ কষ্টটা বলার অপেক্ষা রাখেনা, উপজেলার প্রতিটি মানুষই এ কষ্টের সাথে জড়িত, অতি দ্রুত রামনাবাদ নদীর ওপর ‘গলাচিপা সেতু’ করা হলে এ উপজেলার মানুষজন আরও সাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন করতে পারতো, গলাচিপার এ শহরটি এরকম অবহেলিত থাকতো না আরও গুরুত্বপূর্ণ শহর হয়ে দাঁড়াতে পারতো।