একটি কুচক্রী মহল বিশেষ সুবিধা নিতে না পেরে বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিয়াকত আলীকে বিতর্কে জড়িয়ে মিথ্যাচার করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগ উঠেছে গত কয়েকদিন ধরে ওসিকে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা ও বানোয়াট প্রচার চালানো হচ্ছে যার কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি।
জানা যায়, গেলো মাসে ডেভিল হান্ট অভিযানে বন্দর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড যুবলীগের সহ-সভাপতি আমির ফয়সাল অপুকে আটক করা হয়েছে। আটককৃত আমির ফয়সাল অপু বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি শাহাবুদ্দিনের ছেলে। তার পুরো পরিবার আওয়ামীলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত রয়েছে। তার আরেক ভাই সম্রাট মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি পদে দায়িত্ব রয়েছে। এক কথায় পুরোটাই আওয়ামী লীগ পরিবার এবং ফ্যাসিস্টদের দোসর। ফ্যাসিস্ট দোসরদের হয়ে একটি সুবিধাবাদী মহলের ইন্ধনে দৈনিক আজকের কন্ঠ ফেসবুক পেইজে ওসি লিয়াকত আলীকে বিতর্কিত করতে নানা প্রচেষ্টায় রয়েছে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। বরং চলমান ডেভিল হান্ট অভিযান এবং অপরাধীদের গ্রেপ্তারে বাধাগ্রস্থ করতেই কিছু কতিপয় ব্যাক্তিরা সাংবাদিক ভাইদের দিয়ে মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে যা সম্পূর্ণ মিথ্যা। সাংবাদিক ভাইদের বলবো সঠিক তথ্য যাচাই-বাচাই করে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ জানান।
২০২৫ সালের ২২ জুন বন্দর থানায় যোগদানের পর থেকেই এই পযর্ন্ত ৬৯টি মাদক মামলা দিয়েছেন এবং শতাধিক মাদক ব্যবসায়ীকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এছাড়াও হত্যা মামলা সহ বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি এবং ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের আটক করে রীতিমতো অপরাধ প্রবণতা হ্রাস করে সন্তুষ্টি অর্জন করেছেন বলে মনে করছেন অনেকে।
এর আগে তিনি জেলার রূপগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি)হিসেবে কাজ করে ওই অঞ্চলে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছিলেন জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছেন বলেও জানা গেছে।