1. [email protected] : adminbackup :
  2. [email protected] : Gk Russel : Gk Russel
  3. [email protected] : stnews :
ভুল প্রচারে ব্যাখ্য দিলেন দ: জেলা বিএনপির আহবায়ক ইদ্রিস মিয়া - শিক্ষা তথ্য
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৯:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশকে কিছু দল মৃত্যুপুরী বানাচ্ছে : মোমিন মেহেদী   বাংলাদেশ আমজনগণ পার্টির আহ্বায়ক কমিটি লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন কমিশনারের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ ইউএনওর বদলির খবরে কুয়াকাটায় মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল। সিদ্ধিরগঞ্জে ডাকাত রাজু গ্রেফতার হলেও অধরা অস্ত্রবাজ সানমুন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ নিউইয়র্ক শাখার প্রথম সভা ও অভিষেক এবং বণভোজন অনুষ্ঠিত অল কান্ট্রি হোম কেয়ারের উদ‍্যোগে রিভার ক্রুজ ইভেন্ট অনুষ্ঠিত শার্শায় মরণোত্তর ভাতা পেল নিহত ৩১ শ্রমিক পরিবার বিএনপির নামে জামায়াত ও এনসিপির মিথ্যা অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বন্দরে হুমায়ূনের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল বন্দরে মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা মদনপুর টু মদনগঞ্জ সড়কটি মরণ ফাঁদে পরিনত, ভুগান্তির শেষ কোথায়!

ভুল প্রচারে ব্যাখ্য দিলেন দ: জেলা বিএনপির আহবায়ক ইদ্রিস মিয়া

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫
  • ২৭০ Time View

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি:-আমি মোহাম্মদ ইদ্রিস মিয়া,আহবায়ক চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত,স্যাটেলাইট-অনলাইন টিভি চ্যানেল সহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত আমার একটি বক্তব্য জুড়ে দিয়ে আমাকে রাজনৈতিক ভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার লক্ষ্যেকুচক্রী মহল অপপ্রচার চালাচ্ছেন।মূল বক্তব্য ছিলো একরকম কিন্তু মিডিয়ায় পুরো বক্তব্যটি প্রচার না করে কৌশলে একটি নির্দিষ্ট খন্ডিত সাতকানিয়া অংশকে প্রচার করে জনগণের মাঝে আমার বিরুদ্ধে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে।

গত মঙ্গলবার চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলা বিএনপিরসাংগঠনিক ইউনিটের ঈদ পূর্ণ মিলনি অনুষ্ঠানের দাওয়াতে আমি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হলে সেখানে স্থানীয় বিএনপি নেতারা আমার কাছে অভিযোগ করেন স্থানীয় ইউএনও-ওসি তাঁদের কোনো দাবি-দাওয়া, অভিযোগ শুনেন না,তাঁরা শুনেন জামায়াতের কথা এবং বিএনপির পরিবর্তে জামায়াতের ইশারায় উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনা করেন, পাশাপাশি বিএনপি নেতাকর্মীদের দাবি-দাওয়া ও অভিযোগ কৌশলে এড়িয়ে যান ।

প্রত্যুত্তরে আমি তাঁদেরকে বলি ব্যক্তির চেয়ে দল বড়,নিজেদের মধ্যে কোনো বিভেদ রাখা যাবে না,দলের স্বার্থে আপনারা ঐক্যবদ্ধ হোন,আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকলে স্থানীয় প্রশাসন অবশ্যই  আপনাদের অভিযোগ গুলো গুরুত্ব দিবেন, কথা শুনবেন।আমি চট্টগ্রামের মানুষ,চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় সহজ সরল ভাষায় বলা বক্তব্যে বুঝাতে চেয়েছি “উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড” পরিচালনা করার জন্য অব্যশয় স্থানীয় ইউএনও-ওসিকে বিএনপি নেতৃবৃন্দ এবং জনগণের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে,স্থানীয় প্রশাসন যদি জনগণের সঙ্গে সমন্বয় না করে তাহলে উন্নয়ন কর্মকান্ড সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করতে পারবে না।

আমার বক্তব্যটি প্রশাসনের বিরুদ্ধে না। আপনারা জানেন আমি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান থাকাকালে কখনোই প্রশাসনের কর্মকতাদের সঙ্গে বিরোধ ছিল না,চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মনোনীত হওয়ার পরপরই দক্ষিণ জেলার সকল থানা-উপজেলার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি সুসম্পর্ক গড়ে উঠে,মূলত আমি প্রশাসন বান্ধব একজন মানুষ হিসেবে সকলের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে উঠার কারণে একটি প্রতিদ্বন্দ্বী মহল প্রশাসনের সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টি করার লক্ষ্যে এভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।

ইউএনও-ওসি আমাদের উপজেলা গুলোর প্রধান দায়িত্বশীল কমকর্তা,আমি সবসময় চেষ্টা করি ওনাদের কোনো প্রয়োজনে সহযোগিতা লাগলে সহযোগিতা করতে,এ পর্যন্ত কেউ বলতে পারবে না সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান থাকাকালীন এবং বর্তমানে দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে কারো উপর প্রভাব বিস্তার করেছি। সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করা ভিডিওটি এডিট করানো,পুরো ভিডিও টি ছিলো ৮মিনিট ১২সেকেন্ডের,কিন্তু প্রচার করা হচ্ছে মাত্র ২১সেকেন্ডে’র খন্ডিত অংশটি। আমার বক্তব্যে আমি বুঝাইতে চেয়েছি যে,বিএনপি নেতৃবৃন্দের মধ্যে কোনো রকম দলীয় কোন্দল এবং ভেদাভেদ থাকতে পারবে না,আমাদের নিজেদের মধ্যে ঐক্য তৈরি করতে হবে।

আমরা ঐক্যবদ্ধ নাই বলে ওসি-ইউএনও বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডগুলো বিএনপি নেতাকর্মীদের নিয়ে বাস্তবায়ন করতে পারছেন না। যদি অন্যন রাজনৈতিক দলগুলোর মতো আমরাও ঐক্যবদ্ধ থাকি তাহলে অব্যশয় অন্য দলগুলোর মতো ইউএনও-ওসি আমাদের দাবি গুলো শুনবেন এবং সহযোগিতা করবেন।আর যদি ওনারা জনগণের এসব কথা শুনতে না চান অথবা সহযোগিতা করতে না চান তাহলে অন্যত্র চলে যাবেন এবং নতুন কেউ দায়িত্ব পালন করবেন। আমি ১৯৯৭সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত পটিয়ার ছনহরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করি এবং পরবর্তী সময়ে ইউপি চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করে ২০০৯ সালে পটিয়া-কর্ণফুলীর ২২টি ইউনিয়নের সমন্বয়ে গঠিত পটিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচনের মাধ্যমে বিপুল ভোটের মাধ্যমে জয়ী হয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করি।

দীর্ঘ এ সময়ে কোনো প্রকল্প-উন্নয়ন কর্মকান্ড থেকে আমি দূর্নীতি করেছি এমন কোনো নজির কিংবা প্রমাণ কেউ দিতে পারবে না।আমি সবসময় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মাধ্যমে দায়িত্ব পালন করেছি।মূলত আমার দীর্ঘ পথচলা এবং জনপ্রিয়তা কে বাঁধা সৃষ্টি করার জন্য এভাবে প্রতিদ্বন্ধী ও কুচক্রী মহলটি ষড়যন্ত্র করে মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। আমি এ ধরনের মিথ্যা অপ-প্রচার ও গুজব রটানো কারীদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।মোহাম্মাদ ইদ্রিস মিয়া আহ্বায়ক,চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সাইবার প্লানেট বিডি