মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি – মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান উপজেলায় ভুয়া কবিরাজ ডাক্তারী পেশাকেও হার মানিয়ে দিতে যাচ্ছেন ঝাড়-ফুঁক ও তাবিজ কবজ জ্বীন ছাড়ানোর মাধ্যমে। বিষয়টি নিয়ে সিরাজদিখান সদর উপজেলার রশুনিয়া গ্রামের আব্দুল মান্নান এর পুত্র শাহজালালের ভূয়া কবিরাজের বেরিয়ে এসেছে তার বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর একাধিক তথ্য। তার বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক ব্যক্তির সুখের সংসার ভাঙার অভিযোগ। এই ভূয়া কবিরাজ শাহজালাল শেখ ঝাঁড় ফুঁকের অন্তরালে রোগীদের সাথে ধীরে-ধীরে গোপন সম্পর্ক তৈরী করেন। আওয়ামী লীগ টু বিএনপির কৌশল পরিচয়ে রাজনীতি প্রভাবে তিনি নিজ বাড়িতে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পাশা-পাশি সেটি রূপ নেয় দৈহিক সম্পর্কে প্রতারণা।
মূূলত: এই ভন্ড ও ভূয়া প্রতারক শাহজালালের রয়েছে একাধিক সোর্স তারা আশ পাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে রোগী পাঠান তার কাছে বিনিময়ে অসাধু পালিত অপসাংবাদিক পরিচিয়ে ফরহাদ বাউল রুবেল নামে তারা একটি কমিশন পান। স্থানীয় সচেতন মহল নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরো একাধিক ব্যক্তি জানান, ভন্ড কবিরাজ শাহজালালের রয়েছে আলুর দোষ সে ঝাড়-ফুঁকের নামে চলে তার অনৈতিক ব্যবসা অন্তরালে চলে কিন্তু ওগুলো সবার নজওে আসছে না। আমরা তার বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা চাই।
তদন্ত সূত্রে জানা যায়, পুলিশের ধরাছোঁয়ার বাহিরে চিহ্নিত পান কবিরাজ শাহজালাল বলেন, আমার পকেটে ওসি ডিআইজি পরিচয়ে এমন প্রশ্নের সোর্সে বলেন আমার বিরুদ্ধে কোন ধরনের কমপ্লেন নেই বিনামূল্যে রোগীদের সমাজ সেবক হিসেবে চিকিৎসা দিয়ে থাকি এবং আদালত কোনো কিছুই আমার বিরুদ্ধে করতে পারবে না এবং দাড়াতেও হবে না আইনের মুখে।
এছাড়াও সংবাদ প্রকাশের ইতিপূর্বে সাংবাদিকের উপর হামলা করার ভয়ভীতি হুমকি ধামকির ঘটনায় আনিসুর রহমান বাদী হয়ে ভুয়া পান কবিরাজ শাহজালাল এর বিরুদ্ধে একটি মুন্সিগঞ্জ জেলা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে কয়েকটি মামলা দায়ের করা হয়। এবিষয়ে সিরাজদিখান থানার তদন্ত ওসি হাবিবুর রহমান বলেন, তার বিরুদ্ধে মামলা ও রয়েছে এটাও জানি যদি আপনাদের সাথে কোন খারাপ আচরণ করে থাকলে তদন্ত সাপেক্ষে আইননুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।