1. [email protected] : adminbackup :
  2. [email protected] : Gk Russel : Gk Russel
  3. [email protected] : stnews :
সানিম হত্যার আসামিদেরকে গ্রেফতারের দাবীতে লক্ষ্মীপুরে মানববন্ধন - শিক্ষা তথ্য
শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ০৬:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বন্দর থানা যুবদলের সভাপতি আমির এর নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় যুবদলের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে যোগদান এনসিপির সমাবেশে হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে জামায়াতের বিক্ষোভ বন্দরে মেহেদী হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী পিয়াস গ্রেপ্তার বন্দরে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার গিয়াস উদ্দিন আর নেই সরকারের মধ্যে কিছু দুষ্টু লোক ঢুকেছে-এড সাখাওয়াত হোসেন খান ৫৪ কোটির সংস্কার,সে সড়কই মৃত্যুফাঁদ! চক্রশালা স্কুলের সিনিয়র শিক্ষক অঞ্জন ভট্টাচার্য বিদায় সংবধর্না কলাপাড়ায় ক্ষতিকারক সামাজিক রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে সম্প্রদায় বিষয়ক সংলাপ হবিগঞ্জ চুনারুঘাটে আগুনে পুড়ে ৩০ গবাদিপশু ছাই জুলাই দিবস উপলক্ষে শহীদদের স্মরনে নারায়ণগঞ্জ ডক্টরস ফোরামের দোয়া অনুষ্ঠিত

সানিম হত্যার আসামিদেরকে গ্রেফতারের দাবীতে লক্ষ্মীপুরে মানববন্ধন

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ১ জুন, ২০২৫
  • ৮৭ Time View
নজির আহম্মদ, লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃলক্ষ্মীপুরে হেফজ বিভাগের ছাত্র সানিম হোসাইনকে (৮) পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার দ্বিতীয় আসামি অধ্যক্ষ বশির আহমদসহ জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে। ঘটনার ১৮ দিন পার হলেও পুলিশ বশির ও ফয়সালকে গ্রেপ্তার না করার অভিযোগ উঠেছে।
রোববার (১ জুন) দুপুরে প্রথমে শহরের আল মুঈন ইসলামী একাডেমির সামনে মানববন্ধন করে নিহতের স্বজন ও এলাকাবাসী। পরে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে প্রেসক্লাবের সামনেও মানববন্ধনে দাঁড়ান তারা। মানববন্ধন শেষে উত্তেজিত জনতা মাদ্রাসার বাইরের অংশের কাঁচ ভাঙচুর করে।
এ সময় বক্তব্য রাখেন মাওলানা নুরনবী, খালেদ মাহমুদ, ইকবাল মাহমুদ, নিহত সানিমের বাবা হুমায়ুন কবির মাতাব্বর ও মা জয়নব বিবি প্রমুখ।
মামলা সূত্র জানায়, মঙ্গলবার (১৩ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জেলা শহরের উত্তর তেমুহনী এলাকায় আল মুঈন ইসলামী একাডেমি থেকে নিহত সানিমের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এর আগে দুপুরে সানিমের রহস্যজনক মৃত্যু হয়। নিহত সানিম রায়পুর উপজেলার উত্তর চরবংশী ইউনিয়নের চরবংশী গ্রামের ব্যবসায়ী হুমায়ন কবির মাতব্বরের ছেলে ও মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র। তিনি ২২ পারা কোরআনের হাফেজ ছিলেন। ঘটনার রাতেই সানিমের বাবা হুমায়ুন কবির বাদী হয়ে সদর থানায় ৩ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ৫ জনের নামে মামলা করেন। বশির ছাড়া অন্যরা হলেন শিক্ষক হাফেজ মাহমুদুর রহমান মাহমুদ ও ফয়সাল। এর মধ্যে ঘটনার দিন মাহমুদকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তবে বশির ও ফয়সাল এখনো গ্রেপ্তার হয়নি।
বক্তব্যে মাওলানা নুরনবী, খালেদ মাহমুদ ও ইকবাল মাহমুদ জানায়, শিক্ষকরা বলছে সানিম আত্মহত্যা করেছে মাদ্রাসার ৩ তলায়। কিন্তু তার মরদেহ পাওয়া গেছে নিচতলার একটি কক্ষে। নিচতলায় নামানোর কোনো ফুটেজ মাদরাসা কর্তৃপক্ষ দেখাতে পারেনি। অভিযুক্তরা তাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে।
সানিমের বাবা হুমায়ুন কবির ও মা জয়নব জানান, তাদের ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে। দফায় দফায় তাকে পিটিয়েছে। সানিম ফাঁসি নেয়নি। দ্রুত হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন তারা।
এ ব্যাপারে চেষ্টা করেও মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা বশির আহমেদের বক্তব্য নেওয়া যায়নি। তবে ঘটনার পর তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ক্লাস শেষে সবাইকে নামাজ আর খাওয়ার বিরতি দেওয়া হয়। নামাজ পড়ে সবাই খাওয়ার জন্য যায়। কিন্তু সানিম যায়নি। সিসি ক্যামেরায় দেখা যায় সে গামছা নিয়ে টয়লেটে প্রবেশ করে। সেখান থেকেই তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
মামাল তদন্তকারী কর্মকর্তা ও লক্ষ্মীপুর শহর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ফজলুল করিম বলেন, মামলায় প্রধান আসামিকে ঘটনার দিনই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিরা পলাতক রয়েছে। তাদেরকে গ্রেপ্তারে আমরা তৎপর রয়েছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সাইবার প্লানেট বিডি