আমাদের এই ছোট্ট প্রচেষ্টায় যদি তাদের মুখে একটু হাসি ফুটাতে পারি এটাই আমাদের একমাত্র চাওয়া,মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের এই চাওয়াকে কবুল করেনে এই অসহায় বাচ্চাদের মুখে আনন্দের হাসি ফুটিয়ে তুলুক, এটাই আমাদের কামনা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন লক্ষ্মীপুর নন্দন অটিজম এন্ড এনডিডি স্কুল এর প্রধান সমন্বয়ক প্রফেসর জেড এম ফারুকী, নন্দন ফাউন্ডেশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য হিরু,লক্ষ্মীপুর নন্দন অটিজম এন্ড এনডিডি স্কুল এর প্রধান শিক্ষক নাচরীন আক্তার, সহকারী শিক্ষক রোজিনা আক্তার, নাজনীন আক্তার প্রমুখ।
এসময় অতিথিরা বলেন, আপনিও চাইলে প্রতিবন্ধী শিশুদের কল্যাণে পাশে দাঁড়াতে পারেন।রমজান আমাদের শুধুমাত্র আত্মশুদ্ধির শিক্ষা দেয় না, বরং মানবতার সেবায় নিয়োজিত থাকার অনুপ্রেরণাও জোগায়। সমাজের এমন অনেক শিশু আছে যারা অনাথ, অনেক প্রতিবন্ধ আছেন যারা একাকী জীবন কাটাচ্ছেন। তারা আমাদেরই আপনজন, তাদের হাসি-আনন্দের দায়িত্ব আমাদেরই। সাদকাহ্ শুধু দান নয়, এটি এমন এক কল্যাণ যা মানুষকে সাহায্য করার পাশাপাশি আপনাকে আখিরাতেও পুরস্কৃত করবে।
আপনার যাকাত, দান ও সাদকাহ্ তাদের জীবনে নতুন আশার আলো এনে দিতে পারে। আপনার সামান্য সহযোগিতাই হতে পারে কারও জন্য বড় সুখের কারণ।