1. [email protected] : adminbackup :
  2. [email protected] : Gk Russel : Gk Russel
  3. [email protected] : stnews :
লাশের নিরাপত্তা চাই মোমিন মেহেদী - শিক্ষা তথ্য
সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কলাপাড়ায় টেকসই বেড়িবাঁধ’র দাবীতে নির্বাহী প্রকৌশলীর(পাউবো) সাথে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের বৈঠক মহিপুরে ২টি ট্রলিং বোট ও বেহুন্দী জালসহ ১২ জেলে আটক লাশের নিরাপত্তা চাই মোমিন মেহেদী আকস্মিক উন্নয়ন কাজ পরিদর্শনে না’গঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক ‘আগামী বর্ষায় নগরীতে জলাবদ্ধতা হবে না’ পটিয়ায় প্রতারণা ও হুমকির অভিযোগে প্রবাসী পরিবারের সংবাদ সম্মেলন রূপগঞ্জে কলেজে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন: হামলাকারীদের দ্রুত বিচার দাবি গাজীপুর জেলা সাংবাদিক ঐক্য পরিষদে কাশেম সভাপতি ও রফিক সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছে এবার দুর্গাপূজায় পুলিশের ৪ স্তরের নিরাপত্তা থাকবে-এসপি নিজের রক্ত দিয়ে রক্তদান কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন- ডিসি পটিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করুন- খোরশেদ আলম

লাশের নিরাপত্তা চাই মোমিন মেহেদী

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ১৫ Time View
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এক বছর পূর্ণ হলেও আমরা রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজ বা প্রশাসননীতিতে তেমন কোনো বৈষম্য দূর হতে দেখিনি। বরং ক্রমশ সারাদেশে শুরু হয়েছে বৈষম্য নির্মাণ, খুন-মিথ্যে মামলা আর হামলার প্রতিযোগিতা। তাতে অংশ নিচ্ছে ছাত্র-যুব-জনতার একটি পথভ্রষ্ট অংশ। অতিতের ১৬ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনকালে বঞ্চনা, নিপীড়ন, হত্যা-গুম, লুটতরাজ, গুন্ডাতন্ত্র-ক্ষমতাতন্ত্র কায়েম মানুষকে যেভাবে বিক্ষুব্ধ করে তুলেছিলো; আজ যেন সেই একই পথে হাঁটছে ছাত্রদের সরকারখ্যাত অর্ন্তবর্তীকালিন সরকারের বিপরিতে তারা; যারা গত ১ বছরে দুর্নীতি বাড়তে দেখেছে-দ্রব্যমূল্য কমার পরিবর্তে বাড়তে দেখেছে; ছাত্র-যুব-জনতাকে খুন হতে দেখেছে। কখনো জনতা পাথরের আঘাতে কখনো হাতুরির আঘাতে হত্যার পাশাপাশি স্বৈরাচার পতনের ১ বছর পর এসে কবর থেকে লাশ উঠিয়ে অগ্নি সংযোগ করতে দেখে ক্লান্ত হয়ে গেছে। তারা এখন মুক্তি চায়। এরই মধ্যে দেশে সিদ্ধান্ত এসেছে নির্বাচিত সরকারের মত করে কয়েকডজন।
এমন পরিস্থিতি চায়নি বাংলাদেশ বা বাংলাদেশের মানুষ। আর তাই তারা যখনই অতিতের মত ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়ার পথে, তখন তারা কথা বলতে গিয়ে একে একে আটক বা গ্রেফতার হচ্ছে। আগের মতই যেন নূন্যতম মত প্রকাশের ক্ষেত্রেও একটি ভয়ের সংস্কৃতি জারি হচ্ছে। ১৬ বছর ধরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল-ছাত্র সংগঠনসহ বিভিন্ন শ্রেনি-পেশার মানুষের আন্দোলন চলমান যেমন দানা বেঁধেছিলো; ঠিক তেমনি যেন দানা বাঁধছে। ২০২৪ এর জুলাইয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলন চূড়ান্তভাবে যেমন রূপ নিয়েছিলো, বর্তমানে দেশের মানুষ একইভাবে বিস্ফোরক অবস্থায় চলে যাচ্ছে। অথচ মাত্র ১ বছর আগের কথা- ৫ আগস্ট ২০২৪ ছাত্র-তরুণদের নেতৃত্বে গণমানুষের অংশগ্রহণে সহস্রাধিক প্রাণের বিনিময়ে, শেখ হাসিনা ও তার ক্যাবিনেট দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।
এই পতন আন্দোলনে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে অংশগ্রহণকারী সকলের মনেই ফ্যাসিবাদমুক্ত একটি নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন জেগে উঠেছিলো। কিন্তু সেই প্রত্যাশা কী পূরণ হয়েছে? হয়নি বরং এখন দেখছি নতুন করে ‘জনসম্মতি উৎপাদন’ করা হচ্ছে। জনসম্মতি উৎপাদন এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে কোনো প্রস্তাব বা কাজের প্রতি জনগণের সমর্থন ও সম্মতি অর্জন করা হয়, যাতে সেই প্রস্তাব বা কাজটি সফলভাবে বাস্তবায়ন করা যায়। হয়তো এই রাস্তাটাই বেছে নিচ্ছে ছাত্র-যুব-জনতার আরেকটি অংশ। সেই অংশে স্বৈরাচার যেমন নির্মিত হয়েছে গত ১বছরে; তেমনি নব্য ফ্যাসিস্টও। এসনই একটি ফ্যাসি ঘটনা হলো- পেট্রোল পাম্পের অনিয়মকে কেন্দ্র করে বাকবিতন্ডা থেকে চড়থাপ্পড়ের ঘটনায় শায়েস্তা করতেই বগুড়ায় শতাব্দী পেট্রোল পাম্পের ক্যাশিয়ার ইকবালকে হাতুড়ি দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করেছে রতন। হত্যাকাণ্ডে জড়িত অভিযুক্ত রতনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। এ সময় হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত চাকু, স্লাইরেঞ্জসহ নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত আসামি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হাতুড়ি দিয়ে হত্যার কথা পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে।
এখন কথা হলো- এমন নির্মম হত্যাকাণ্ডের সাহস সেই হন্তারক পেলো কোথায়? এই অপসাসাহস তাকে দিয়েছে ছাত্র আন্দোলনের কাছে মাথা নত করে রাখা বিভিন্ন বাহিনী। সেই বাহিনীর নিরবতার সুযােগ নিয়ে হাতুড়ি দিয়ে-পাথর দিয়ে হত্যার পাশাপাশি সকল জেলা-উপজেলায় আমাদের মা বোনদের চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলে-পোশাক নিয়ে কটুকথা বলে তাদেরকে বেগম রোকেয়ার ‘অবরোধবাসিনী’ করে রাখতে চাইছে। কিন্তু তারা জানে না আওয়ামী লীগ বিএনপি-জামাত লাগবে না। বাংলাদেশের মানুষ স্বেচ্ছায় পথে নামলে বর্তমান কচুপাতার পানিখ্যাত ইউনূস সরকার শেখ হাসিনার চেয়েও বড় বেকায়দায় পরবে বলে অনুমান করছি।
হাতুড়ি দিয়ে ঘুমন্ত মানুষকে হত্যার বিষয়ে যতদূর জেনেছি- শনিবার দিবাগত রাতে বগুড়া শহরের শতাব্দী ফিলিং স্টেশনের অফিস রুমের টেবিলের উপর ইকবাল ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় রতন সেখানে গিয়ে হাতুড়ি দিয়ে মাথায় একাধিক আঘাত করে। তার কাছে থাকা স্লাইরেঞ্জ ও চাকু দিয়ে পুনরায় আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করে ক্যাশের নগদ টাকা এবং মোবাইল ফোন চুরি করে পালিয়ে যায়।
 যদিও পুলিশ ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর বলছে- এ ঘটনায় জেলা গোয়েন্দা শাখা তথ্য প্রযুক্তি ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রোববার রাতে গাজীপুরের মৌচাক বাসস্ট্যান্ড থেকে রাকিবুল ইসলাম রতনকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় তার কাছে থেকে নিহত ইকবালের ব্যবহৃত একটি স্মার্ট মোবাইল ফোন ও পেট্রোল পাম্প হতে চুরিকৃত টাকা উদ্ধার করা হয়। সে এবং ইকবাল একই পাম্পে চাকরি করতো। ইকবাল বিভিন্ন সময়ে পাম্পের তেল নিয়ে অনিয়ম করায় রতন পাম্পের মালিককে জানায়। এতে রতনের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে চড়থাপ্পড় মারে। রতন তখন ইকবালকে শায়েস্তা করার জন্য সুযোগ খুঁজতে থাকে। এক পর্যায়ে শত্রুতার জেরে ঘুমিয়ে থাকা ইকবালকে নির্মমভাবে হত্যা করে। এ ঘটনায় বগুড়া সদর থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে অধিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ। নিহত ইকবাল হোসেন সিরাজগঞ্জ সদরের পিপুলবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা। অন্যদিকে আটক রতন বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর এলাকার বাসিন্দা।
আইন-শৃঙ্খলার এতটাই অবনতি হচ্ছে যে, এখন দেশের একপ্রান্তে একটা দুঃখ বেদনা নিয়ে আলোচনা শুরু হওয়ার মাত্র ৩ থেকে ৬ ঘন্টার মধ্যে দেশের অন্য কোনো প্রান্তে তৈরি হয় আরো কষ্টঘটনা। ভোলার বোরহানউদ্দিনে পরকীয়ার অভিযোগে নারীর চুল কেটে জুতার মালা পরানোর ঘটনায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ ৪ জনকে আটক করেছে। ঘটনাটি ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার মানিকা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নতুন বাজার এলাকায় ঘটেছে। ভুক্তভোগী নারীর মা গণমাধ্যমকে বলেছেন- তার মেয়ে বসতঘরে ছিলেন। গভীর রাতে স্থানীয় শিহাব এসে চোর ধরেছেন বলে তাকে দরজা খুলতে বলেন। তিনি দরজা না খোলায় ৪-৫ জন বসতঘরের বেড়ার টিন ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে। ওই সময় পরকীয়ার অভিযোগ এনে তাকে ও ইদ্দিক মাঝিকে ধরে নিয়ে যায় ও স্থানীয় একটি বাজারে আটকে রাখে। এরপর সকালে স্থানীয় নতুন বাজার এলাকায় এনে কয়েকজন নারী তার চুল কেটে দেন। পরে স্থানীয় জলিল, নূরন্নবী, বশির ও মানিকা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা মো. কবির জুতার মালা পরিয়ে দেন। এ ঘটনায় দোষীদের শাস্তির দাবি করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার। এই ঘটনার সাথে জড়িতদের প্রত্যকেই ভিকটিম নারীকে শারীরিকভাবে ব্যবহারের জন্য নাটক সাজিয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।
কথায় আছে না ‘চোরের মায়ের বড় গলা’। অভিযুক্তদের মধ্যে কবির নামে এক লম্পট অবশ্য গণমাধ্যমকে বলেছে যে, ওই নারীকে বেশ কয়েকবার তিনি ও এলাকাবাসী সতর্ক করেছিলেন এসব থেকে বিরত থাকার জন্য। কিন্তু তিনি শোনেননি। গভীর রাতে তাকে ধরার পর স্থানীয় জনতা প্রকাশ্যে বিচার দাবি করলে জনতার চাপে পড়ে তিনি বিচার করেছেন। আইন-শৃঙ্খলার এতই করুণ দশা যে, যার ইচ্ছে, যেমন ইচ্ছে বিচার করছে-খুন করছে-ধর্ষণ করছে! এমন পরিস্থিতিতে কি করণীয় তা নিয়ে কি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ভাবছেন? উত্তর একটাই ‘না’। যদি ভাবতেন, তাহলে দেশে সবার আর আগে গড়ে তোলা হতো জননিরাপত্তা। আজ জননিরাপত্তা তো নেই-ই লাশেরও নিরাপত্তা নেই। আর একই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে পরকীয়ার অভিযোগ এনে ভোলার এক নারীকে প্রকাশ্যে গলায় জুতার মালা পরিয়ে চুল কেটে দেন প্রভাবশালীরা। রোববার বেলা ১১টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটে। অমানবিকভাবে হেনস্তার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা মুহূর্তেই ভাইরাল হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, বড়মানিকা ৫নং ওয়ার্ডের মো. কবির নিজ হাতে ওই নারীর গলায় জুতার মালা পরিয়ে দেন। এ সময় তার সঙ্গে আরও কয়েকজন উপস্থিত থেকে ভিডিও ধারণ করেন।
এবার আসি সবচেয়ে সম্মানিত পেশা হিসেবে ব্যাপক সম্মানিয় ‘ইমাম’ বা ‘খতিব’ পেশায় যুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যার প্রসঙ্গে। সেখানে নির্মমতা তৈরি হলো কেন? তিনি তো ইমাম এবং শিক্ষক। কুপিয়ে তাকে কেন হত্যা করা হলো? অনেকে বলছেন- পূর্ব শত্রুতার কারণে। কিন্তু বাস্তবতা সেই ‘বিশ^জিৎ’ হত্যাকাণ্ডের মতই। বিশ^জিৎ বলেছিলো- আমি হিন্দু শিবির না। এখন যেমন ইমাম সাহেবকে বলতে হচ্ছে- ‘আমি ইমাম। আওয়ামী লীগ না।’ গণমাধ্যম বলছে- ভোলা সদর উপজেলা মসজিদের খতিব মাদ্রাসা শিক্ষক নোমানীকে নিজ বসতঘরে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। নিহতের নাম আমিনুল হক নোমানী (৪০)। তিনি ভোলা সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর পশ্চিম বাপ্তা এলাকার মো. এনামুল হকের ছেলে এবং তিনি ভোলা আলিয়া মাদ্রাসার মুহাদ্দিস ও সদর উপজেলা পরিষদ জামে মসজিদের খতিব। শনিবার রাত আনুমানিক ৯ টার দিকে তার বাপ্তা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর পশ্চিম বাপ্তা এলাকার তার বসতঘরে এ ঘটনা ঘটে। তার স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে বাবার বাড়িতে বেড়াতে যান।
শনিবার রাতে তিনি তার বসতঘরে একা ছিলেন। রাত আনুমানিক সোয়া ৯ টার দিকে তার বসতঘর থেকে বাঁচাও বাঁচাও শব্দ শুনে ছুঁটে যান স্থানীয়রা। পরে তাকে রক্তাক্ত আহত অবস্থায় মাটিতে পরে থাকতে দেখে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন। পরে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এর আগে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নুরুল হক ওরফে ‘নুরাল পাগলার’ কবর ভেঙে তার মরদেহ উত্তেজিত জনতা তুলে এনে পুড়িয়ে দিয়েছে। জুমার নামাজের পর গোয়ালন্দ পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের জুড়ান মোল্লাপাড়ায় এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। যতগুলো ঘটনা নিয়ে এই সময়ে জনমনে নির্মম শঙ্কা; প্রতিটি ঘটনা আইন-শৃঙ্খলার অবনতির কারণে হয়েছে। যদি দেশে সঠিক আইনের প্রয়োগ এবং নিরাপত্তা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট মহলগুলো সক্রিয় থাকতো; তাহলে এমন নির্মমপথে যেতো বাংলাদেশ।
সেই দেড় হাজার বছর আগের আবু জাহেলের জাহেলিয়াতকেও আজ যেন হার মানাচ্ছে চলমান সরকারের শাসনামল। তাই চাই- সবার আগে উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে না চাপিয়ে আইন-শৃঙ্খলার উন্নতিকল্পে পদক্ষেপ নেয়া হোক। কঠোরভাবে বিচারের আওতায় আনা হোক প্রতিটি অপরাধের সাথে জড়িতদের। তা না হলে হয়তো আগামীতে জাতীয় পার্টি অফিসে অগ্নি সংযোগের মত আরো শত শত স্থাপনায় অগ্নি সংযোগের পর বলা হবে ভারতের ‘র’ এই কাজে জড়িত। এখন তো আবার দেশি-প্রবাসী সবাই ঘুমিয়েও দুঃস্বপ্ন দেখলে ভাবে বোধহয় এটাও সাবেক ক্ষমতাসীনদের রাজনৈতিক দলই এাঁ করিয়েছে…

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সাইবার প্লানেট বিডি