1. [email protected] : Gk Russel : Gk Russel
  2. [email protected] : stnews :
কলাপাড়ায় মরা খালে দখলদারের ছোবল - শিক্ষা তথ্য
বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫, ১১:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
রূপগঞ্জ উপজেলা তাঁতীদলের ৪১ সদস্যের কমিটি ঘোষণা রূপগঞ্জে বিএনপির দোয়া ও ইফতার মাহফিল বন্দরের মুসাপুর বিএনপি’র নেতা পরিচয়ে বহুরূপী তাওলাদ বেপরোয়া কলাপাড়ায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে মারধর, হাসপাতালে কাতরাচ্ছেন নুরুন্নাহার কেয়া ধর্ষণ, নিপীড়ন, ডাকাতি, ছিনতাই ও মব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্রগতি লেখক সংঘ নারায়ণগঞ্জ  শাখা’র  প্রতিবাদী সমাবেশ ও গানের মিছিল অনুষ্ঠিত কলাপাড়ায় মরা খালে দখলদারের ছোবল দক্ষিণ ভুর্ষি ইউনিয়ন বিএনপির ইফতার মাহফিলে ইদ্রিস মিয়া-দ্রুত নির্বাচন দিয়ে দেশে অন্তর্বতি  সরকারকে দেশে স্থিতিশীলতাফিরিয়ে আনতে হবে রূপগঞ্জে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বাড়ি নির্মাণের অভিযোগ, বাধা দেয়ায় হুমকি রূপগঞ্জে জোড়া হত্যা মামলার আসামী গ্রেফতার বীরগঞ্জে বসতবাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও বাড়ি দখল চেষ্টায় আহত ৪

কলাপাড়ায় মরা খালে দখলদারের ছোবল

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫
  • ১৪ Time View
কলাপাড়া(পটুয়াখালী): কলাপাড়ায় একটি মরা খালে দখলদারের ছোবল পড়েছে। চলছে বসতবাড়িসহ পুকুর করার কাজ। উপজেলার গামৈরতলা গ্রামের দৃশ্য এটি। এখনও বর্ষাকালে কোমর সমান পানি থাকে খালটিতে। স্থানীয়ভাবে কেউ এ খালের নাম জানেন না। তবে পাখিমারার খালের সঙ্গে সংযোগ ছিল এক সময়। কলাপাড়া-কুয়াকাটা সড়ক নির্মাণে খালটির পানির প্রবাহ থমকে যায়। তবে এখনও রাস্তার দুইদিকে থাকা খালের অংশ দিয়ে বর্ষায় বিলের পানি ওঠানামা করছে খালটি দিয়ে। কিন্তু এখন খালটি নিশ্চিহ্নের শঙ্কায় পড়েছে। বলতে গেলে খালটির মৃত্যুর শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
খালপাড়ের বাসীন্দা হানিফ তালুকদার জানান, পাখিমারার খালের সঙ্গে ডলমুইয়া খালের সংযোগ ছিল এ খালটির। নেয়ামতপুর গ্রামের দিকের অংশ ভরাট হয়ে বিলের কৃষি জমির সঙ্গে মিশে যাচ্ছে। বাকি গামইরতলার অংশ যতটুকু রয়েছে সেখানে এখনও বর্ষায় কোমর সমান পানি থাকে। বিলের পানি ওঠা-নামা করে। কৃষি কাজের জন্য এটি রক্ষা করা প্রয়োজন। স্থানীয়দের দাবি প্রথমত রাস্তা করায় এ খালটির পানি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এরপরে ইসলামপুর গ্রামের হাবিব গাজীর নামে চাষযোগ্য কৃষি জমি দেখিয়ে রাস্তার দুই পাশ দিয়ে বন্দোবস্ত দেওয়া হয়। তখন প্রবহমান খাল ছিল। ভূমি অফিস প্রথম দায়ী খালটি নষ্ট করার জন্য। বন্দোবস্তগ্রহীতা এতকাল চুপচাপ ছিলেন। এখন ভরাট করছেন। করছেন বাড়িঘর। স্থানীয়দের দাবি খালটি রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হোক।
অভিযুক্ত হাবিব গাজী জানান, তিনি ২৭-২৮ বছর আগে  দেড় একরের কার্ডে (বন্দোবস্ত) খালের এ জমির মালিক হয়েছেন। আর পানি চলাচলে কোন সমস্যা হবে না বলেও দাবি করেন। তবে ২৭-২৮ বছর আগে পানিতে পরিপূর্ণ থাকা খালকে কীভাবে চাষযোগ্য কৃষি জমি দেখিয়ে বন্দোবস্ত নিয়েছেন- এমন প্রশ্নের কোন উত্তর দেননি। কলাপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মাদ আরাফাত হোসেন জানান, সরকারি খাল দখল-ভরাট কোন ক্রমেই গ্রহনযোগ্য নয়। খাল না থাকলে কৃষি উৎপাদন ভয়াবহ সংকটে পড়বে। এটি প্রতিরোধ করতে হবে। তিনি বিষয়টি খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনী পদক্ষেপ নিবেন বলে জানান।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রবিউল ইসলাম জানান, তিনি সরেজমিনে গিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিবেন। খাল রক্ষায় বাঁধ অপসারণে উপজেলা প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। অন্যায়ভাবে খাল কিংবা খাস জমি দখলের সুযোগ নেই। তিনি এ ব্যাপারে গণমাধ্যমের সহযোগিতা চেয়েছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সাইবার প্লানেট বিডি