নিজস্ব প্রতিনিধিঃ শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর নওয়াবেঁকী বাজার জুড়ে শুরু হয়েছে সরকারি জায়গা দখলের মহোৎসব। এসব কর্মকাণ্ডে প্রশাসনের কাছ থেকেও কোনো সাড়া মিলছে না দাবি করেন স্থানীয়রা। ঈদের ছুটি ঘোষণা করার পর এই সুযোগে পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গা দখলের হিড়িক পড়েছে নওয়াবেঁকী বাজার খাস জায়গায় নির্মাণ করা হচ্ছে স্থায়ী দোকানঘর। মোঃআবু রায়হান বলেন, ময়লা আবর্জনার / বর্জ্য নিষ্কাশনের জন্য পোল্ট্রি ব্যবসায়ীদের আলাদা প্লাটফর্ম তৈরি করার জন্য, খাস জাগার উপরে অস্থায়ী দোকান ঘর বাধার সুযোগ করে দেন। বাজার ব্যবসায়ী কমিটি সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ,স্থায়ী পাকা ঘর নির্মাণ করার হিড়িক পড়ে গেছে পোল্ট্রি ব্যবসায়ীদের ভিতরে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, একজন ব্যবসায়ী বলেন মোঃ রজব আলীর নেতৃত্বে পাঁক ঘর বাঁধার মহা উৎসব শুরু হয়েছে। রজব আলীর মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তার নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া যায়। মোহাম্মদ জনি বলেন নদী ভরাট হচ্ছে, নদী ভাঙনে ঝুঁকিতে পড়ছে সাধারণ মানুষ। ইতি পর্বে আশাশুনি উপজেলা ১০ থেকে ১২ টা ইউনিয়ন নদী ভাঙ্গনের কবলে পড়ে।নদীর চর ভরাট হওয়ার করেন। এই বিষয়ে নওয়াবেঁকী বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ মনিরুজ্জামান মনি বলেন আমি বারবার নিষেধ করার সত্বেও আমার নির্দেশ অমান্য করে পাকা ঘর নির্মাণ করছে। শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ রণী খাতুন বলেন আমি সোনার সাথে সাথে কাজ বন্ধ করে দিয়েছি, এরপরও যদি কেউ কাজ করে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।