1. [email protected] : adminbackup :
  2. [email protected] : Gk Russel : Gk Russel
  3. [email protected] : stnews :
জালিয়াতির অভিযোগে নবীগঞ্জ গালর্স স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা - শিক্ষা তথ্য
বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ফুলপুরে ডাব বিক্রির কথা বলে ক্রেতাদ্বয়কে আটকপূর্বক মারধর ও মুক্তিপণ আদায় চক্রকের ৩ জন গ্রেফতার আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে না’গঞ্জ সদর থানা জিসাস’র বিক্ষোভ মিছিল উপকূল দিবসের দাবীতে৭০ এর ঘূর্ণিঝড়ে নিহতদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্বলন দৈনিক খবরের পাতা সম্পাদক অ্যাড.মাহবুবুর রহমান মাসুমের পিতা ভাষা সৈনিক এম আবু বকর সিদ্দিকীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে দোয়া অনুষ্ঠিত মহিপুরে ৩৭ কেজির এক ‘কালো পোয়া’ বিক্রি একলক্ষ ১১ হাজার মধুপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড ও বাংলাদেশের মানচিত্রের মুরাল উদ্বোধন নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বিশাল র‍্যালি প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কে. এম. মাজহারুল ইসলাম জোসেফ-এর নেতৃত্বে ঐক্য ও শৃঙ্খলার র‍্যালি জানুয়ারিতে শুরু হতে পারে সিটিজেনশিপ পরীক্ষা চুনারুঘাটে লকডাউনকে সামনে রেখে নাশকতা: আওয়ামী লীগের ৪ নেতা গ্রেপ্তার পটিয়ার ওকন্যারা শাহসুফি হযরত আশকর শাহ (রহ.) মাজার পরিচালনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত, ২০২৫-২৭ সনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন

জালিয়াতির অভিযোগে নবীগঞ্জ গালর্স স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫
  • ১১৭ Time View

বন্দর প্রতিনিধি: নবীগঞ্জ গালর্স স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষিকা সাময়া খানম (৪৭) এর বিরুদ্ধে আদালতে মামলার আবেদন করেছেন তারই প্রতিষ্ঠানের সহকারী শিক্ষিকা (গনিত) উম্মে সালমা। অর্থ আত্মসাৎ, প্রতরণা, নথি জালিয়াতির অভিযোগ এনে বৃহস্পতিবার ২২ মে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বন্দর আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। আদালতে সি.আর মোকদ্দমা নং ২০৮/২০২৫। মামলার আবেদনে দ-বিধি ৪০৬/৪২০/৪৬/৪৬৮/৪৭১ ধারা উল্লেখ করা হয়। মামলায় স্বাক্ষী হিসেবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান পরিচালনা কমিটির সভাপতি ইফফাত আরা, সহ ম্যানেজিং কমিটি সাবেক সদস্য ও শিক্ষক শিক্ষিকা মিলে মোট ১৪জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, বাদীর অভিযোগ তিনি ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত এমপিও কপিতে ডেজিগেগ্রশন স্ট্যাটাস রেগুলার ছিলেন। কিন্তু বিবাদী সাময়া খানম তাকে উপ-পরিচালকের কাছে ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে রেগুলার থেকে সেকশনাল করে দেন। এ ঘটনায় উম্মে সামলা ২০২৩ সালের ১২ মার্চ মহাপরিচালকের কাছে দরখাস্ত দিলে, মহাপরিচালক সেটি উপ-পরিচালককে তদন্তের নির্দেশ দেন। উপপরিচালকের তদন্তে বিবাদীর দেখানো কাগজপত্র এবং বাদীর দেখানো কাগজপত্রের মধ্যে গড়মিল দেখা যায়। কিন্তু উপ পরিচালক বিবাদী কর্তৃক প্রভাবিত হয়ে একটি ত্রুটি পূর্ন তদন্ত প্রতিবেদন দেয়।

বাদী ওই প্রতিবেদনে আপত্তি জানিয়ে ২০২৩ সালের ১২ নভেম্বর পূনরায় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এর চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত আবেদন জমা দিলে বিষয় উপ বিদ্যালয় পরিদর্শক মো. আরিফুল হককে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়। ২০২৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি সরেজমিনে তদন্তে আসেন আরিফুল হক। তদন্তে তিনি প্রধান শিক্ষিকা সায়মা খানমের উপস্থাাপিত কাগজপত্রে ব্যাপক অনিয়ম পান। তদন্ত শেষে ১১ ফেব্রুয়ারি তিনি তদন্ত প্রতিবেদন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে জমা দেন। ২০২৪ সালের ১৪ মে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড স্কুলের তৎকালীন সভাপতি ও প্রধান শিক্ষকের নিকট দফা ওয়ারি ব্যাখা চায়।

সেই সাথে উম্মে সামলাকে সেকশনাল থেকে রেগুলার করা সহ বকেয়া পাওনা ৫ লাখ ৫৪ হাজার ৮৫৫টাকা পরিশোধ করার নির্দেশ দেন। এ ব্যাপারে বোর্ড থেকে ২০২৫ সালের ১৫ এপ্রিল পুনরায় পাওনা পরিশোধের চিঠি দেওয়া হলেও সায়মা খাতুন সেটি এডহক কমিটিকে অবগত না করে গোপন করেন। পরবর্তীতে বিষয়টি এডহক কমিটির সভাপতিকে জানানো হলে ২০২৫ সালের ২০ মে বিবাদীকে এডহক কমিটি থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। বর্তমানে সায়মা খানম বকেয়া পাওনা পরিশোধ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। বিদায় বাদী উম্মে সালমা ন্যায় বিচারের দাবিতে আদালতের মামলাটি দায়ের করেছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সাইবার প্লানেট বিডি