পটিয়া (চট্টগ্রাম)প্রতিনিধি:- চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়নে ১ ও ২ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যেবর্তি এস আলম হাউস সংলগ্ন সড়কে কালভার্ট নির্মাণের ফলে শত শত কৃষি জমি অনুপযোগী হয়ে পড়ার আশংকা করেছে ভুক্তভোগী কৃষি জমির মালিকরা।প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টি হলে আগে যে পথে পানি নিষ্কাসন হত সে পানি নিষ্কাষন পথ বন্ধ করে অনেকে ঘর বাড়ি নির্মাণ করে ফেলেন। যার ফলে বৃষ্টির পানি বর্তমান কালভার্ট নির্মাণ করে ভিন্ন পথে পানি নিষ্কাষনের ব্যাবস্তার করায় বর্তমান কৃষি জমির মালিকগণ তাদের কৃষি জমি চাষাবাদ করতে ব্যাহৃত হবে বলে আশংকা প্রকাশ করেছে। এ ব্যাপারে কৃষি জমি মালিকগণ এর প্রতিকার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ে করেছে।
এতে ১৫ জন কৃষি জমির মালিক এর স্বাক্ষর রয়েছে। লিখিত অভিযোগ সুএে জানাযায়, তাদের পৈতৃক মৌরশীয় সম্পত্তির উপর কালভার্ট নির্মাণ করছে এলজিইডি অথচ সরকারি নিয়ম অনুযায়ী কোন ব্যাক্তি মালিখানা জায়গায় জনস্বার্থে কাজ করতে হলে ভুমি অধিগ্রহণ করতে হয়। এক্ষেএে সরকারি বিধিনিষেধ মানা হয়নি বলে ভুক্তভোগী কৃষি জমির মালিক পারভীন আকতার ও নজরুল ইসলাম, ফরিদ আহমদ অভিযোগ করেন। এছাড়াও এস আলম হাউস সংলগ্ন সড়কে পানি নিষ্কাসনের বর্তমান যে ড্রেন রয়েছে তার সাথে বর্তমান কালভার্টের পানি সংযুক্ত করে পানি নিষ্কাষনের ব্যাবস্তা গ্রহণ করলে শত শত কৃষি জমির চাষাবাদ করতে সুবিধা হবে বলে তারা জানান কৃষকরা।
এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে প্রযোজনীয় ব্যবস্তা গ্রহণ করার দাবি জানান । এ বিষয় উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তা তপন কান্তি পাল দৈনিক জনতা কেন জানান, বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিদায় তাহা স্থানীয় বিএনপি দুই নেতাকে পানি নিস্কাষনের ব্যাবস্তা কিভাবে হবে তাহা বুঝিয়ে দেওয়া হয়। যাতে কৃষকের জমির কোন ধরনের ক্ষতি না হয়।