1. [email protected] : adminbackup :
  2. [email protected] : Gk Russel : Gk Russel
  3. [email protected] : stnews :
এক খেয়া পারাপারে মাসে অতিরিক্ত হাতিয়ে নেয় ৭৫ হাজার টাকা, আওয়ামীলীগ'র সিস্টেমই সচল - শিক্ষা তথ্য
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শ্যামনগর উপজেলা অধিপরামর্শ ফোরামের আয়োজনে অর্ধবার্ষিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত ঢাকায় শিক্ষক সমাবেশে আহত, আইসিউতে লড়াই শেষে শিক্ষিকা ফাতেমার করুণ মৃত্যু নারায়ণগঞ্জে বিদায় ডিসিকে ফুলের শুভেচ্ছা জানালেন না,গঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ বন্দর থানা সেলুন মালিক  ইউনিটি ৩১ সদস্য  বিশিষ্ট কমিটি গঠন  কলাপাড়া উপজেলা শিক্ষক কর্মচারী লিমিটেড’র ২১ তম বার্ষিক সাধারণ সভা রূপগঞ্জ পূর্বাচলে মোটরসাইকেল ও প্রাইভেট কার এর সংঘর্ষে আহত-২ রূপগঞ্জে ‎গোলাম ফারুক খোকনকে বিএসটিএমপিআইএ’র সভাপতি নির্বাচিত রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের বার্ষিক আনন্দভ্রমণ অনুষ্ঠিত নান্দাইল মডেল থানার সামনে অপরিকল্পিত ময়লার ভাগাড় যাতায়াতে অতিষ্ট জনজীবন মধ্য নরসিংপুরে ওয়াজ ও দোয়ার মাহফিল অনুষ্ঠিত

এক খেয়া পারাপারে মাসে অতিরিক্ত হাতিয়ে নেয় ৭৫ হাজার টাকা, আওয়ামীলীগ’র সিস্টেমই সচল

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫
  • ২১২ Time View
কলাপাড়া(পটুয়াখালী)\ আওয়ামী লীগের পতনের আট মাস পরেও তেগাছিয়া-সোনাতলা খেয়া পারাপারে যাত্রীদের জিম্মিদশার অবসান হয়নি। জনপ্রতি পাঁচ টাকার পরিবর্তে জোর করে যাত্রীদের কাছ থেকে সর্বনিম্ন ১০ টাকা আদায় করা হচ্ছে। বিগত সরকারের চাঁদা আদায়ের এই সিস্টেমকে আরেক রাজনৈতিক দলের অনুসারিরা সচল রেখেছেন। বিষয়টি নিয়ে মানুষ একান ওকান আলোচনা করছেন। প্রশ্ন করছেন এর শেষ হবে কবে।
খেয়ার চালকের দেওয়া তথ্যমতে, সোনাতলা নদী পারাপার হয়ে ওই পথে প্রতিদিন গড়ে পাঁচ শ’ মানুষ খেয়া পারাপার হয়। আর এদের কাছ থেকে পাঁচ টাকা করে আদায় করা হলে দৈনিক অতিরিক্ত হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে অন্তত আড়াই হাজার টাকা।
মাসে ৭৫ হাজার, বছরে কমপক্ষে নয় লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে চাঁদাবাজ ওই চক্রটি। খেয়ার আদায়কারী সজিব সোজা, সহজভাবেই জানালেন, আওয়ামী লীগের লোকজন নাই। এখন তারা চালান। স্থানীয় গোলবুনিয়া গ্রামের গাজী বাড়ির দুই জনে খেয়া চালায়। সাধারণ মানুষ ভয়ে, মান-ইজ্জত নষ্টের শঙ্কায় এখন আর প্রতিবাদ কিংবা অনুযোগ, ক্ষোভ কোনটাই তেমন জানায় না। তাদের অনেকের প্রশ্ন গত এক যুগ ধরে বলতে বলতে কখনো কয়েকদিন ঠিক ছিল। আবার যেই সেই। স্থানীয়রা জানান, দিনে যাত্রী প্রতি ১০ টাকা নিলেও রাতে নেওয়া হয় আরো দিগুন, তিনগুন বেশি। আবার মোটর সাইকেল পারাপার করলে নেওয়া হয় ৪০-৫০ টাকা।
এভাবে নীরবে সাধারণ মানুষের পকেট থেকে চাঁদাবাজদের মতো বছরে নয়-দশ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া দমনে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি স্থানীয়দের। ভুক্তভোগীরা এর অবসান চেয়েছেন। পাশাপাশি খেয়াঘাটে পারাপারের একটি রেটচার্ট টানানোর বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য উপজেলা প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করেন। কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রবিউল ইসলাম জানান, তিনি বিষয়টি নিরসনে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের পদক্ষেপ নিবেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সাইবার প্লানেট বিডি